Doing Automated Jobs
হজ্জের নামে উদ্দেশ্য ভিন্ন হলে হজ্জ হয় না। ৪২৫ (মাজাল্লাতুল বুহূসিল ইসলামিয়্যাহ ১৩/৬৮)
মহানবী (সঃ) বলেছেন, “যাবতীয় কার্য নিয়ত বা সংকল্পের উপর নির্ভরশীল। আর মানুষের জন্য তাঁর প্রাপ্য হবে, যার সে নিয়ত করবে। অতএব যে ব্যক্তির হিজরত (স্বদেশত্যাগ) আল্লাহ্র (সন্তোষ লাভের) উদ্দেশ্যে ও তাঁর রসূলের জন্য হবে; তাঁর হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের জন্যই হবে। আর যে ব্যক্তির হিজরত পার্থিব সম্পদ অর্জন কিংবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশ্যেই হবে, তাঁর হিজরত যে সংকল্প নিয়ে করবে তারই জন্য হবে।” ৪২৬ (বুখারী মুসলিম)
তিনি আর বলেছেন, “যে ব্যক্তি আখেরাতের কর্ম দুনিয়া লাভের উদ্দেশ্যে করবে, তাঁর জন্য আখেরাতের কোন ভাগ থাকবে না।” ৪২৭ (আহমাদ)
তবে আসল উদ্দেশ্য হজ্জ হলে এবং তাঁর সাথে কিছু ক্রয় বিক্রয় ও বৈধ ব্যবসা করলে হজ্জের কোন ক্ষতি হয় না। মহান আল্লাহ বলেছেন, “(হজ্জের সময়) তোমাদের জন্য তোমাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ কামনায় (ব্যবসা বানিজ্যে) কোন দোষ নেই। যখন তোমরা আরাফাত (প্রান্তর)হতে প্রত্যাবর্তন করবে, তখন (মুযদালিফায়) মাশআরুল হারামের নিকটে পৌঁছে আলাহকে স্মরণ কর এবং তিনি যেভাবে নির্দেশ দিয়েছেন, ঠিক সেভাবে তাকে স্মরণ কর; যদিও পূর্বে তোমরা বিভ্রান্তদের অন্তর্ভুক্ত ছিলে।”(বাকারাহঃ ১৯৮)
মহানবী (সঃ) বলেছেন, “যাবতীয় কার্য নিয়ত বা সংকল্পের উপর নির্ভরশীল। আর মানুষের জন্য তাঁর প্রাপ্য হবে, যার সে নিয়ত করবে। অতএব যে ব্যক্তির হিজরত (স্বদেশত্যাগ) আল্লাহ্র (সন্তোষ লাভের) উদ্দেশ্যে ও তাঁর রসূলের জন্য হবে; তাঁর হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের জন্যই হবে। আর যে ব্যক্তির হিজরত পার্থিব সম্পদ অর্জন কিংবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশ্যেই হবে, তাঁর হিজরত যে সংকল্প নিয়ে করবে তারই জন্য হবে।” ৪২৬ (বুখারী মুসলিম)
তিনি আর বলেছেন, “যে ব্যক্তি আখেরাতের কর্ম দুনিয়া লাভের উদ্দেশ্যে করবে, তাঁর জন্য আখেরাতের কোন ভাগ থাকবে না।” ৪২৭ (আহমাদ)
তবে আসল উদ্দেশ্য হজ্জ হলে এবং তাঁর সাথে কিছু ক্রয় বিক্রয় ও বৈধ ব্যবসা করলে হজ্জের কোন ক্ষতি হয় না। মহান আল্লাহ বলেছেন, “(হজ্জের সময়) তোমাদের জন্য তোমাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ কামনায় (ব্যবসা বানিজ্যে) কোন দোষ নেই। যখন তোমরা আরাফাত (প্রান্তর)হতে প্রত্যাবর্তন করবে, তখন (মুযদালিফায়) মাশআরুল হারামের নিকটে পৌঁছে আলাহকে স্মরণ কর এবং তিনি যেভাবে নির্দেশ দিয়েছেন, ঠিক সেভাবে তাকে স্মরণ কর; যদিও পূর্বে তোমরা বিভ্রান্তদের অন্তর্ভুক্ত ছিলে।”(বাকারাহঃ ১৯৮)
সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তর।
লেখক: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
লেখক: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী