মুসলিম জীবনে বিশুদ্ধ আক্বীদাই মূল। কারণ আমলের চেয়ে আক্বীদার গুরুত্ব অনেক বেশী। আর আক্বীদা সহীহ না হলে কোন আমলই আল্লাহর কাছে কবুল হবে না (বুখারী হা/১)।
ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা বান্দার অন্তর ও আমলের উপর ভিত্তি করে বিচার-ফায়ছালা করবেন (সহীহ মুসলিম, হা/২৫৬৪; মিশকাত, হা/৫৩১৪)।
আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নির্দেশিত পদ্ধতিতে ইবাদত করলে তাকে জান্নাতী বলে আখ্যায়িত করেছেন (সহীহ বুখারী, হা/১৩৯৭; মিশকাত, হা/১৪)। জীবনে কোনদিন সৎআমল না করেও শুধু আল্লাহর ভয় করার কারণে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করবেন (সহীহ মুসলিম, হা/২৭৫৬)। ১০০ জনকে হত্যা করার পরেও শুধু আক্বীদা পরিবর্তন করার চেষ্টা করার কারণে আল্লাহ তাকেও ক্ষমা করে দেন (সহীহ বুখারী, হা/৩৪৭০)।
এমনকি শুধু কালেমায়ে শাহাদাত পাঠকে ক্বিয়ামতের দিন তার পাল্লা ভারী করবে বলে বলা হয়েছে (তিরমিযী, হা/২৬৩৯; মিশকাত, হা/৫৫৫৯)।
ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা বান্দার অন্তর ও আমলের উপর ভিত্তি করে বিচার-ফায়ছালা করবেন (সহীহ মুসলিম, হা/২৫৬৪; মিশকাত, হা/৫৩১৪)।
আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নির্দেশিত পদ্ধতিতে ইবাদত করলে তাকে জান্নাতী বলে আখ্যায়িত করেছেন (সহীহ বুখারী, হা/১৩৯৭; মিশকাত, হা/১৪)। জীবনে কোনদিন সৎআমল না করেও শুধু আল্লাহর ভয় করার কারণে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করবেন (সহীহ মুসলিম, হা/২৭৫৬)। ১০০ জনকে হত্যা করার পরেও শুধু আক্বীদা পরিবর্তন করার চেষ্টা করার কারণে আল্লাহ তাকেও ক্ষমা করে দেন (সহীহ বুখারী, হা/৩৪৭০)।
এমনকি শুধু কালেমায়ে শাহাদাত পাঠকে ক্বিয়ামতের দিন তার পাল্লা ভারী করবে বলে বলা হয়েছে (তিরমিযী, হা/২৬৩৯; মিশকাত, হা/৫৫৫৯)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: