আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি এক ব্যক্তিকে অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে নকল করলাম। তিনি (রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আমাকে এতো এতো সম্পদ দেয়া হলেও আমি কারো অনুকরণ পসন্দ করব না।[১] অর্থাৎ এটা আমার জন্য সহজ নয় যে, আমি কারো কথা বা কাজকে ব্যঙ্গ করে কিছু বলবো, যদিও আমাকে দুনিয়ার এতো এতো সম্পত্তি দেয়া হয়, অথবা এর চেয়েও বেশি কিছু দেয়া হয়।[২]
ইমাম নববী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, কাউকে (কথা অথবা কাজের মাধ্যমে) অনুকরণ করে দেখানো নিষিদ্ধ গীবতের অন্তর্ভূক্ত। যেমন খোঁড়া হওয়ার ভান করে চলা, মাথা নোয়ায়ে (কুঁজোর ভান করে) চলা ইত্যাদি নানান অঙ্গভঙ্গি করা (গীবতের অন্তর্ভূক্ত)।[৩]
[১]. আবূ দাউদ, হা/৪৮৭৫; তিরমিযী, হা/২৫০২
[২]. আউনুল মা‘বুদ, ১৩তম খণ্ড, পৃ. ১৫১।
[৩]. তুহফাতুল আহওয়াযী, ৭ম খন্ড, পৃ. ১৭৬
ইমাম নববী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, কাউকে (কথা অথবা কাজের মাধ্যমে) অনুকরণ করে দেখানো নিষিদ্ধ গীবতের অন্তর্ভূক্ত। যেমন খোঁড়া হওয়ার ভান করে চলা, মাথা নোয়ায়ে (কুঁজোর ভান করে) চলা ইত্যাদি নানান অঙ্গভঙ্গি করা (গীবতের অন্তর্ভূক্ত)।[৩]
[১]. আবূ দাউদ, হা/৪৮৭৫; তিরমিযী, হা/২৫০২
[২]. আউনুল মা‘বুদ, ১৩তম খণ্ড, পৃ. ১৫১।
[৩]. তুহফাতুল আহওয়াযী, ৭ম খন্ড, পৃ. ১৭৬
Last edited: