শয়তান

  1. Golam Rabby

    শয়তান নারীকে কামনীয়, আবেদনময়ী করে তোলে

    ইমাম মুজাহিদ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন : নারী যখন সামনে আসে, তখন শয়তান নারীর মাথার ওপর বসে দৃষ্টিপাতকারীর চোখে তাকে আরও কামনীয় ও আবেদনময়ী করে দেখায়। আর যখন ফিরে যায়, তখন শয়তান তার পশ্চাদ্ভাগে বসে দৃষ্টিপাতকারীর চোখে তাকে আবেদনময়ী করে তোলে। — আল জামি লি আহকামিল কুরআন : ১২/২২৭ — দৃষ্টি শয়তানের...
  2. Golam Rabby

    ইবলিস ও তার বাহিনি একত্রিত হলে তিনটি বিষয়ে আনন্দিত হয়

    সালাফদের কেউ কেউ বলতেন– যখন ইবলিস এবং তার বাহিনী একত্রিত হয়, তখন তারা তিনটি বিষয়ে আনন্দিত হয় যেমন আর কোনও বিষয়ে এত আনন্দিত হয় না : ১. একজন মুমিন অন্য একজন মুমিনকে হত্যা করলে ২. কোনও ব্যক্তি কাফির অবস্থায় মারা গেলে ৩. যার অন্তরে দারিদ্রতার প্রতি ভয় রয়েছে – ইমাম ইবনুল ক্বয়্যিম...
  3. Golam Rabby

    সৎ বান্দাদের ঘর থাকে শয়তানমুক্ত

    তালহা ইবনু মুসাররাফ বলেন, আমি খাইসামা ইবনু আবদির রহমান (রহিমাহুল্লাহ)-কে বলতে শুনেছি- আল্লাহ তাআলা সৎ বান্দার ওসিলায় ঘর থেকে শয়তানকে বিতাড়িত করেন। – আবু নুআইম, হিলইয়া, ৪/১১৭, সনদ সহীহ, মাওকুফ; তাহকীক: শাইখ আহমাদ ফরীদ
  4. Golam Rabby

    ইলম হলো নূর

    ইবনুল জাওযী (রাহিমাহুলাহ) বলেন: "জেনে রাখো, ইবলিশ যেভাবে মানুষকে সর্বপ্রথম প্রতারিত করেছে তা হলো জ্ঞান থেকে দূরে সরানোর মাধ্যমে, কারণ ইলম হলো নূর। কাজেই যখন বাতিগুলো নিভে যাবে, তখন সে তাদেরকে অন্ধকারে যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই বিপথগামী করতে পারবে।" – তালবিসুল ইবলিশ, ১/২৮৯
  5. Golam Rabby

    যেভাবে একটি শিশু বল দিয়ে খেলে

    কোনো মানুষ যখন রেগে যায়, তখন শয়তান তাকে নিয়ে সেভাবে খেলে যেভাবে একটি শিশু বল দিয়ে খেলে। — ইমাম গাযালী (রাহিমাহুল্লাহ) [ইহয়াউ উলূমিদ্দীন]
  6. Golam Rabby

    দারিদ্র্যের ভয় দেখানো

    মানুষকে ধরাশায়ী করার জন্য ‘দারিদ্র্যের ভয় দেখানোর’ চাইতে শক্তিশালী কোনো অস্ত্র শয়তানের নেই।এটা যদি মানুষের অন্তরে ঢুকে যায়, তাহলে সে হকে বাধা দেয়, প্রবৃত্তির অনুসরণ করে কথা বলে এবং রবের ব্যাপারে মন্দ ধারণা করে। --- সুফইয়ান সাওরী (রাহিমাহুল্লাহ) [আল-মুগনী ‘আন-হামলিল আসফার: ৪/৩২]
  7. M

    শয়তান থেকে পরিত্রাণ

    ইমাম ইবনুল কাইয়্যেম রাহিমাহুল্লাহ বলেন, একজন মুমিন বান্দা দশটি কারণে শয়তান থেকে নিরাপত্তা পেতে পারেঃ ১- আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে আশ্রয় চাওয়া বা আউযুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজীম পড়া। ২- সূরা ফালাক ও নাস পড়া। ৩- আয়াতুল কুরসী পাঠ করা। ৪- সূরা আল বাকারাহ পাঠ করা। ৫- সূরা আল বাকারার শেষ দুটি...
Back
Top