- Author
- মুজীবুর রাহমান সালাফী
- Publisher
- আত্-তাওহীদ প্রকাশনী
মাদ্রাসা মুহাম্মাদীয়া 'আরাবীয়্যাহ্'র সুযোগ্য শিক্ষক মাওলানা ক্বারী মুজীবুর রহমান সালাফী সাহেব-এর 'ইসলামের দৃষ্টিতে সাত্রীর আযান ও ইফতারের উত্তম সময়' সম্পর্কিত মূল্যবান পুস্তিকাখানা আমার নিকট পড়া হলে আমি তা আদ্যোপান্ত মনোযোগ সহকারে শুনলাম। আমার জানামতে এ বিষয়ে বাংলা ভাষায় এটাই প্রথম পুস্তিকা। লেখক যথেষ্ট পরিশ্রম ও সাধনা করে অনেক দলীল-প্রমাণ দ্বারা পুস্তিকাটিকে সুন্দরভাবে সাজিয়েছেন যা সত্যিই প্রশংসার দাবীদার।
সারীর জন্য আযানের পদ্ধতিটি যদিও নাবী কারীম ও ছাহাবায়ে কিরাম -এর যুগে প্রচলিত ছিল কিন্তু ক্রমান্বয়ে মুসলমানগণ-এর 'আমাল ছেড়ে দেয়ায় আজ মুসলিম সমাজে রামাযানের শেষ রাত্রে ঝাঁক বেঁধে গজল গাওয়া, মাইকে ডাকাডাকি করা, ঘণ্টা বাজানো, সাইরেন বাজানো ইত্যাদি বিদ'আত অনুপ্রবেশ করেছে।
অবশ্য বাংলাদেশের কোথাও কোথাও এ 'আমালটি আজো চালু রয়েছে বলে জানা যায়। কিন্তু তা নিতান্তই নগণ্য। এর আরো ব্যাপক প্রচার ও প্রসার হওয়া প্রয়োজন। এমনকি নাবী-এর যুগের ন্যায় সাহরী ও ফজরের জন্য আলাদা আলাদা মুয়াযযিন নির্ধারণ করা বাঞ্ছনীয় যাতে মানুষ উভয় আযানের মাঝে সহজে পার্থক্য নিরূপন করতে পারে।
সারীর জন্য আযানের পদ্ধতিটি যদিও নাবী কারীম ও ছাহাবায়ে কিরাম -এর যুগে প্রচলিত ছিল কিন্তু ক্রমান্বয়ে মুসলমানগণ-এর 'আমাল ছেড়ে দেয়ায় আজ মুসলিম সমাজে রামাযানের শেষ রাত্রে ঝাঁক বেঁধে গজল গাওয়া, মাইকে ডাকাডাকি করা, ঘণ্টা বাজানো, সাইরেন বাজানো ইত্যাদি বিদ'আত অনুপ্রবেশ করেছে।
অবশ্য বাংলাদেশের কোথাও কোথাও এ 'আমালটি আজো চালু রয়েছে বলে জানা যায়। কিন্তু তা নিতান্তই নগণ্য। এর আরো ব্যাপক প্রচার ও প্রসার হওয়া প্রয়োজন। এমনকি নাবী-এর যুগের ন্যায় সাহরী ও ফজরের জন্য আলাদা আলাদা মুয়াযযিন নির্ধারণ করা বাঞ্ছনীয় যাতে মানুষ উভয় আযানের মাঝে সহজে পার্থক্য নিরূপন করতে পারে।