এ কথা অনস্বীকার্য যে, বিলীয়মান ধূমায়িত ফিতনা কোথাও কোথাও জ্বলে উঠলে এবং এক শ্রেণীর উলামা নিজেদেরকে বিশেষ ময়দানে বিজয়ী ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী মনে করলে জনসাধারণের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। তদ্দর্শনে দেশের কিছু গণ্যমান্য উলামায়ে কেরাম যদি এই জবাবী বই লিখার জন্য উৎসাহ না দিতেন, তাহলে হঠাৎ করে এই বই লিপিবদ্ধ করার জন্য এই ব্যস্ততার মধ্যে কলম ধরা আমার সৌভাগ্য হয়ে উঠত না। আল্লাহ তাঁদের 'জাযায়ে খায়র' প্রদান করুন।
সর্বোপরি ভাই আব্দুল হামীদ মাদানী (হাফিযাহুল্লাহ), পুস্তকে ব্যবহৃত সিংহভাগ তথ্য যোগাড় করে দিয়ে আমার শ্রম লাঘব করে দিয়েছেন। কোন কোন স্থানে হুবহু তাঁরই ভাষা স্থান পেয়ে গেছে। আমি আল্লাহর কাছে তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি এবং তাঁর দ্বারা মুসলিম মিল্লাত আরও বেশী উপকৃত হোক, সেটাই মহান রবের কাছে কামনা করি।
আমার উস্তায শায়খ আযীযুর রহমান সালাফী রচিত 'দুআ কে আদাব ও আহকাম' বই হতেও কিছু তথ্য নিয়েছি। লেখনি চালিয়ে যাওয়ার সময়ে শায়খ আবুল কাসিম জঙ্গীপুরী (হাফিযাহুল্লাহ)এর বই 'দুআ করুন ও বিদআত থেকে বাচুন' (২য় খণ্ড) আমার পাশে ছিল। সেখান হতেও অল্প-বিস্তর উপকৃত হয়েছি।
এ ছাড়া নিজের শ্রম ও মেধার দ্বারা যা সম্ভব হয়েছে, তা আপনাদের সামনে আছে। আল্লাহ এঁদের সকলের মর্যাদা বৃদ্ধি করুন ও পরকালে সম্মানজনক অবস্থানে এঁদের আসীন করুন। আমীন।
সর্বোপরি ভাই আব্দুল হামীদ মাদানী (হাফিযাহুল্লাহ), পুস্তকে ব্যবহৃত সিংহভাগ তথ্য যোগাড় করে দিয়ে আমার শ্রম লাঘব করে দিয়েছেন। কোন কোন স্থানে হুবহু তাঁরই ভাষা স্থান পেয়ে গেছে। আমি আল্লাহর কাছে তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি এবং তাঁর দ্বারা মুসলিম মিল্লাত আরও বেশী উপকৃত হোক, সেটাই মহান রবের কাছে কামনা করি।
আমার উস্তায শায়খ আযীযুর রহমান সালাফী রচিত 'দুআ কে আদাব ও আহকাম' বই হতেও কিছু তথ্য নিয়েছি। লেখনি চালিয়ে যাওয়ার সময়ে শায়খ আবুল কাসিম জঙ্গীপুরী (হাফিযাহুল্লাহ)এর বই 'দুআ করুন ও বিদআত থেকে বাচুন' (২য় খণ্ড) আমার পাশে ছিল। সেখান হতেও অল্প-বিস্তর উপকৃত হয়েছি।
এ ছাড়া নিজের শ্রম ও মেধার দ্বারা যা সম্ভব হয়েছে, তা আপনাদের সামনে আছে। আল্লাহ এঁদের সকলের মর্যাদা বৃদ্ধি করুন ও পরকালে সম্মানজনক অবস্থানে এঁদের আসীন করুন। আমীন।