- Author
- মুহাম্মাদ মাহিন আলম
- Editor
- উস্তায আব্দুল্লাহ মাহমূদ
- Publisher
- বিলিভার্স ভিশন
- Language
- বাংলা
- Number Pages
- 32
দুআ ও যিকর বিষয়ক পূর্ণাঙ্গ হাদীস উল্লেখ করা হয়েছে। যাতে দুআ বা যিকরের প্রেক্ষাপট, গুরুত্ব বোঝা যায় ও অনুপ্রেরণা লাভ করা যায়। এ সংকলনে আলোচিত বিভিন্ন প্রকার যিকর ও দুআসমূহ পাঠ বা আমল করার কোনো নির্দিষ্ট সিরিয়াল বা ক্রম হাদীসে বর্ণিত হয়নি। তাই আমলকারী নিজ সুবিধামতো যিকর বা দুআ আগে-পরে পাঠ করতে পারে।
বইটির বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট নিম্নে তুলে ধরা হলো:
১. এই সংকলনে সর্বাধিক বিশুদ্ধ ও যথাসম্ভব বিতর্কমুক্ত হাদীসের ভিত্তিতে আমলসমূহ একত্রিত করা হয়েছে।
২. কোনো জায়গায় মুহাদ্দিসদের ইখতিলাফ থাকলে জুমহুরের ক্বওলের ভিত্তিতে গ্রহণ করা হয়েছে।
৩. আধুনিক কালের তিনজন মুহাদ্দিস যথা- শাইখ আলবানি, শাইখ যুবাইর ও শাইখ আরনাউত রাহিমাহুল্লাহ-এর ঐকমত্য অনুযায়ী সুনানে আরবাআ তথা আবু দাউদ, নাসায়ি, তিরমিযি ও ইবনু মাজাহ থেকে নেক আমলসমূহের হাদীস নির্বাচন করা হয়েছে।
৪. দুআর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট হাদীসে বর্ণিত শব্দমালা হুবহু আনা হয়েছে, কোনোরূপ হেরফের করা হয় নি। কোনো সমন্বয় করা হয় নি। কিছু ক্ষেত্রে ভিন্ন বর্ণনার ভিন্ন শব্দ আলাদা রেফারেন্স দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
৫. একটি হাদীসের গ্রহণযোগ্যতার ব্যাপারে পূর্ববর্তী মুহাদ্দিসদের মন্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে। পূর্ববর্তীদের মন্তব্য খুঁজে না পেলে আধুনিক মুহাদ্দিসদের মন্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে।
৬. হাদীসের নাম্বার ও পৃষ্ঠা ইত্যাদি রেফারেন্স মাকতাবা শামিলাহ থেকে দেয়া হয়েছে।
৭. রেফারেন্স দেয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বিশুদ্ধ হাদীস গ্রন্থসমূহকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। যেমন সহীহ বুখারি, মুসলিম, ইবনু খুযাইমাহ, ইবনু হিব্বান, হাকিম, মুনতাকা, মুখতারাহ ইত্যাদি গ্রন্থ। এরপর পূর্ববর্তী আলিমদের দুআ ও যিকর সংক্রান্ত কিতাব থেকে রেফারেন্স দেয়া হয়েছে। যেমন: ইমাম নাসায়ি ও ইবনুস সুন্নির ‘আমালুল ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ’, ইমাম বাইহাকির ‘আদ-দাওয়াতুল কাবীর’, ইমাম তাবারানির ‘আদ-দুআ’, ইমাম নববির ‘আল-আযকার’, ইমাম ইবনু তায়মিয়্যাহর ‘আল-কালিমুত তাইয়িব’, ইমাম জাযারির ‘আল-হিসনুল হাসীন’ ইত্যাদি গ্রন্থসমূহ।
৮. দুআ ও যিকর বিষয়ক পূর্ণাঙ্গ হাদীস উল্লেখ করা হয়েছে। যাতে দুআ বা যিকরের প্রেক্ষাপট, গুরুত্ব বোঝা যায় ও অনুপ্রেরণা লাভ করা যায়।
*এ সংকলনে আলোচিত বিভিন্ন প্রকার যিকর ও দুআসমূহ পাঠ বা আমল করার কোনো নির্দিষ্ট সিরিয়াল বা ক্রম হাদীসে বর্ণিত হয়নি। তাই আমলকারী নিজ সুবিধামতো যিকর বা দুআ আগে-পরে পাঠ করতে পারে।
বইটির বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট নিম্নে তুলে ধরা হলো:
১. এই সংকলনে সর্বাধিক বিশুদ্ধ ও যথাসম্ভব বিতর্কমুক্ত হাদীসের ভিত্তিতে আমলসমূহ একত্রিত করা হয়েছে।
২. কোনো জায়গায় মুহাদ্দিসদের ইখতিলাফ থাকলে জুমহুরের ক্বওলের ভিত্তিতে গ্রহণ করা হয়েছে।
৩. আধুনিক কালের তিনজন মুহাদ্দিস যথা- শাইখ আলবানি, শাইখ যুবাইর ও শাইখ আরনাউত রাহিমাহুল্লাহ-এর ঐকমত্য অনুযায়ী সুনানে আরবাআ তথা আবু দাউদ, নাসায়ি, তিরমিযি ও ইবনু মাজাহ থেকে নেক আমলসমূহের হাদীস নির্বাচন করা হয়েছে।
৪. দুআর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট হাদীসে বর্ণিত শব্দমালা হুবহু আনা হয়েছে, কোনোরূপ হেরফের করা হয় নি। কোনো সমন্বয় করা হয় নি। কিছু ক্ষেত্রে ভিন্ন বর্ণনার ভিন্ন শব্দ আলাদা রেফারেন্স দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
৫. একটি হাদীসের গ্রহণযোগ্যতার ব্যাপারে পূর্ববর্তী মুহাদ্দিসদের মন্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে। পূর্ববর্তীদের মন্তব্য খুঁজে না পেলে আধুনিক মুহাদ্দিসদের মন্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে।
৬. হাদীসের নাম্বার ও পৃষ্ঠা ইত্যাদি রেফারেন্স মাকতাবা শামিলাহ থেকে দেয়া হয়েছে।
৭. রেফারেন্স দেয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বিশুদ্ধ হাদীস গ্রন্থসমূহকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। যেমন সহীহ বুখারি, মুসলিম, ইবনু খুযাইমাহ, ইবনু হিব্বান, হাকিম, মুনতাকা, মুখতারাহ ইত্যাদি গ্রন্থ। এরপর পূর্ববর্তী আলিমদের দুআ ও যিকর সংক্রান্ত কিতাব থেকে রেফারেন্স দেয়া হয়েছে। যেমন: ইমাম নাসায়ি ও ইবনুস সুন্নির ‘আমালুল ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ’, ইমাম বাইহাকির ‘আদ-দাওয়াতুল কাবীর’, ইমাম তাবারানির ‘আদ-দুআ’, ইমাম নববির ‘আল-আযকার’, ইমাম ইবনু তায়মিয়্যাহর ‘আল-কালিমুত তাইয়িব’, ইমাম জাযারির ‘আল-হিসনুল হাসীন’ ইত্যাদি গ্রন্থসমূহ।
৮. দুআ ও যিকর বিষয়ক পূর্ণাঙ্গ হাদীস উল্লেখ করা হয়েছে। যাতে দুআ বা যিকরের প্রেক্ষাপট, গুরুত্ব বোঝা যায় ও অনুপ্রেরণা লাভ করা যায়।
*এ সংকলনে আলোচিত বিভিন্ন প্রকার যিকর ও দুআসমূহ পাঠ বা আমল করার কোনো নির্দিষ্ট সিরিয়াল বা ক্রম হাদীসে বর্ণিত হয়নি। তাই আমলকারী নিজ সুবিধামতো যিকর বা দুআ আগে-পরে পাঠ করতে পারে।
- Purchase Link
- Click Here to BUY NOW!
বইটি ক্রয় করে লেখক ও প্রকাশককে নতুন বই প্রকাশে উদ্বুদ্ধ করুন।