তাফসীর হুকুম বি-গয়রি মা-আন্ঝালাল্লাহ ইসলাম বিরোধী আইনজারির বিধান ও ফিতনাতুত তাকফীর
মহান রব্বুল ‘আলামীনের দরবারে লাখো, কোটি শুকরিয়া যে, কুরআন, সহীহ হাদীস ও সালফে সালেহীনদের বিশ্লেষণের আলোকে আমরা “তাফসীরঃ হুকুম বি-গয়রি মা-আনঝালাল্লাহ” বইটি প্রকাশ করতে পেরেছি।
এ গ্রন্থটি মূলত অনুবাদ ও সঙ্কলন। গ্রন্থটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো, যেসব মুসলিম শাসক নিজ নিজ দেশে আল্লাহর আইন বাস্তবায়ন করছে না, তারা কি কেবল এ কারণেই সুস্পষ্টভাবে মুরতাদ-কাফির? নাকি তাদের এই কার্যক্রমের কারণে পরিস্থিতি বিশেষে তারা কবীরা গোনাহে লিপ্ত পাপী মুসলিম (সালাত কায়েমের শর্তে)?
আবার পরিস্থিতি বিশেষে (দ্বীনের ছোট বা বড় বিষয়কে অবজ্ঞা, তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য কিংবা বিরোধিতার কারণে) সুস্পষ্ট মুরতাদ-কাফির? এ পর্যায়ে মুসলিম দেশগুলোর শাসকদের ব্যাপারে ঢালাওভাবে কোন কোন মহল সুস্পষ্ট কাফির ও তাদের রক্ত হালাল হওয়ার ফাতওয়া জারি করে ক্ষমতা দখল ও দেশবিরোধি নানাবিধ তৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে।
এ ফাতওয়া জারি হওয়ার মূলে রয়েছে, কুরআনের শাব্দিক অর্থকে ব্যবহার। পক্ষান্তরে এর প্রয়োগিক অর্থ সাহাবীগণ এ এবং পরবর্তী ইমাম ও মুহাদ্দিসগণ (সালাফে - সালেহীন) কিভাবে নিয়েছিলেন তা থেকে দূরে থাকা। যারা কুরআন ও হাদীসের দাবি উপস্থাপনে এই পথ থেকে ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করেছেন, তাদেরই এখানে খারেজী বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
মহান রব্বুল ‘আলামীনের দরবারে লাখো, কোটি শুকরিয়া যে, কুরআন, সহীহ হাদীস ও সালফে সালেহীনদের বিশ্লেষণের আলোকে আমরা “তাফসীরঃ হুকুম বি-গয়রি মা-আনঝালাল্লাহ” বইটি প্রকাশ করতে পেরেছি।
এ গ্রন্থটি মূলত অনুবাদ ও সঙ্কলন। গ্রন্থটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো, যেসব মুসলিম শাসক নিজ নিজ দেশে আল্লাহর আইন বাস্তবায়ন করছে না, তারা কি কেবল এ কারণেই সুস্পষ্টভাবে মুরতাদ-কাফির? নাকি তাদের এই কার্যক্রমের কারণে পরিস্থিতি বিশেষে তারা কবীরা গোনাহে লিপ্ত পাপী মুসলিম (সালাত কায়েমের শর্তে)?
আবার পরিস্থিতি বিশেষে (দ্বীনের ছোট বা বড় বিষয়কে অবজ্ঞা, তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য কিংবা বিরোধিতার কারণে) সুস্পষ্ট মুরতাদ-কাফির? এ পর্যায়ে মুসলিম দেশগুলোর শাসকদের ব্যাপারে ঢালাওভাবে কোন কোন মহল সুস্পষ্ট কাফির ও তাদের রক্ত হালাল হওয়ার ফাতওয়া জারি করে ক্ষমতা দখল ও দেশবিরোধি নানাবিধ তৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে।
এ ফাতওয়া জারি হওয়ার মূলে রয়েছে, কুরআনের শাব্দিক অর্থকে ব্যবহার। পক্ষান্তরে এর প্রয়োগিক অর্থ সাহাবীগণ এ এবং পরবর্তী ইমাম ও মুহাদ্দিসগণ (সালাফে - সালেহীন) কিভাবে নিয়েছিলেন তা থেকে দূরে থাকা। যারা কুরআন ও হাদীসের দাবি উপস্থাপনে এই পথ থেকে ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করেছেন, তাদেরই এখানে খারেজী বলে উল্লেখ করা হয়েছে।