লিখতে পারলেই যে সেটা সাহিত্য হয়ে যাবে, একটু গম্ভীর ভাষা লিখলেই যে সেটা প্রবন্ধ হয়ে যাবে, ব্যাপারটা মোটেও এরকম নয়। বরং, এগুলোর জন্য রয়েছে সুনির্দিষ্ট কিছু নীতিমালা।
অনুরূপভাবে, কুরআন সুন্নাহ পড়লেই যে এর গভীরে যাওয়া যাবে, মুফতী হওয়া যাবে, ব্যাপারটা মোটেও সেরকম না। বরং, কুরআন সুন্নাহ বোঝারও বেশ কিছু মূলনীতি রয়েছে। সেগুলো জানলেই কেবল সঠিকটা বুঝতে পারা যাবে।
এটাকেই বলা হচ্ছে, উসূলে ফিকহ।অনেকেরই মনে প্রশ্ন: তাহলে সাহাবীরা কিভাবে বুঝতেন? তাদের যুগে তো উসূলে ফিকহ নামে কিছুই ছিল না।তার উত্তরে আলেমরা বলেছেনঃ উসূলে ফিকহ, উসূলে হাদীস, উলূমুল কুরআন; সবকিছুই রাসূলের যুগ থেকেই বিদ্যমান। কিন্তু সেগুলো আলাদাভাবে গ্রন্থাকারে ছিল না, তাই চোখে পড়েনি। কিন্তু পরবর্তীতে আলাদা হয়ে যাওয়ার পরেই অনেক স্বল্প জ্ঞানীর কাছে নতুন মনে হয়েছে।আসুন, অল্প উদাহরণ দেখে নিই।
অনুরূপভাবে, কুরআন সুন্নাহ পড়লেই যে এর গভীরে যাওয়া যাবে, মুফতী হওয়া যাবে, ব্যাপারটা মোটেও সেরকম না। বরং, কুরআন সুন্নাহ বোঝারও বেশ কিছু মূলনীতি রয়েছে। সেগুলো জানলেই কেবল সঠিকটা বুঝতে পারা যাবে।
এটাকেই বলা হচ্ছে, উসূলে ফিকহ।অনেকেরই মনে প্রশ্ন: তাহলে সাহাবীরা কিভাবে বুঝতেন? তাদের যুগে তো উসূলে ফিকহ নামে কিছুই ছিল না।তার উত্তরে আলেমরা বলেছেনঃ উসূলে ফিকহ, উসূলে হাদীস, উলূমুল কুরআন; সবকিছুই রাসূলের যুগ থেকেই বিদ্যমান। কিন্তু সেগুলো আলাদাভাবে গ্রন্থাকারে ছিল না, তাই চোখে পড়েনি। কিন্তু পরবর্তীতে আলাদা হয়ে যাওয়ার পরেই অনেক স্বল্প জ্ঞানীর কাছে নতুন মনে হয়েছে।আসুন, অল্প উদাহরণ দেখে নিই।