‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লা-হ’ এই পবিত্র বাক্যটি তাওহীদের সকল প্রকারকে অন্তর্ভুক্ত করে। কখনো প্রকাশ্যভাবে আবার কখনো অপ্রকাশ্যভাবে। ‘লা-ইলাহ ইল্লাল্লা-হ’ বলার সাথে সাথে বাহ্যিকভাবে তাওহীদে উলূহিয়াতকেই বুঝায়। তবে তা তাওহীদে রুবূবিয়াকেও শামিল করে। কেননা যারা আল্লাহ্র ইবাদত করে তারা আল্লাহ্র রুবূবিয়াতকে স্বীকার করে বলেই তা করে থাকে। এমনিভাবে তাওহীদে আসমা ওয়াছ ছিফাতকেও অন্তর্ভুক্ত করে। কারণ যার কোন সুন্দর নাম ও গুণাবলী নেই মানুষ কখনই তার ইবাদত করতে রাজি হবে না।
এজন্যই ইবরাহীম (আলাইহিস সালাম) তাঁর পিতাকে বলেছেন,
‘হে আমার পিতা! যে শুনে না, দেখে না এবং তোমার কোন উপকারে আসে না, তার ইবাদত কেন কর?’ (সূরাহ মারইয়াম : ৪২)। সুতরাং তাওহীদে উলূহিয়াতের স্বীকৃতি তাওহীদে রুবূবিয়াত ও তাওহীদে আসমা ওয়াছ ছিফাতকেও অন্তর্ভুক্ত করে (উছায়মীন, ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম, প্রশ্ন-১৮, পৃ. ৫০)।
এজন্যই ইবরাহীম (আলাইহিস সালাম) তাঁর পিতাকে বলেছেন,
یٰۤاَبَتِ لِمَ تَعۡبُدُ مَا لَا یَسۡمَعُ وَ لَا یُبۡصِرُ وَ لَا یُغۡنِیۡ عَنۡکَ شَیۡئًا
‘হে আমার পিতা! যে শুনে না, দেখে না এবং তোমার কোন উপকারে আসে না, তার ইবাদত কেন কর?’ (সূরাহ মারইয়াম : ৪২)। সুতরাং তাওহীদে উলূহিয়াতের স্বীকৃতি তাওহীদে রুবূবিয়াত ও তাওহীদে আসমা ওয়াছ ছিফাতকেও অন্তর্ভুক্ত করে (উছায়মীন, ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম, প্রশ্ন-১৮, পৃ. ৫০)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: