Doing Automated Jobs
আল্লাহ তাআলা বলেন, “সুতরাং তোমরা হায়েয চলাকালীন সময়ে স্ত্রী সঙ্গম বর্জন করো এবং পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত স্ত্রী সহবাস করো না।” (সূরা ২; বাকারা ২২২)
এমন নিষেধাজ্ঞার পরও যদি কেউ এটাকে হালাল মনে করে থাকে তাহলে সে কুফরী করল। (তিরমিযী, ইবনে মাজাহ, দারে কুতনী) আর যদি হারাম জানার পরও অধৈর্য হয়ে হায়েয অবস্থায় স্ত্রীসহবাস করে ফেলে তাহলে সে কবীরা গুনাহ করল।(তিরমিযী)।
এ সহবাস যদি হায়েযের প্রথম অবস্থায় (অর্থাৎ লাল রক্ত দেখা যাওয়া অবস্থায়) করে ফেলে তাহলে চার আনি এবং যদি শেষ অবস্থায় (রক্ত যখন হলদে বর্ণ ধারণ করে তখন) সহবাস করে তবে দু’আনি পরিমাণ স্বর্ণ বা এর মূল্য কাফফারা দিতে হবে।(তিরমিযী)
সূত্র: প্রশ্নোত্তরে ফিকহুল ইবাদাত লেখক: অধ্যাপক মোঃ নূরুল ইসলাম
এমন নিষেধাজ্ঞার পরও যদি কেউ এটাকে হালাল মনে করে থাকে তাহলে সে কুফরী করল। (তিরমিযী, ইবনে মাজাহ, দারে কুতনী) আর যদি হারাম জানার পরও অধৈর্য হয়ে হায়েয অবস্থায় স্ত্রীসহবাস করে ফেলে তাহলে সে কবীরা গুনাহ করল।(তিরমিযী)।
এ সহবাস যদি হায়েযের প্রথম অবস্থায় (অর্থাৎ লাল রক্ত দেখা যাওয়া অবস্থায়) করে ফেলে তাহলে চার আনি এবং যদি শেষ অবস্থায় (রক্ত যখন হলদে বর্ণ ধারণ করে তখন) সহবাস করে তবে দু’আনি পরিমাণ স্বর্ণ বা এর মূল্য কাফফারা দিতে হবে।(তিরমিযী)
সূত্র: প্রশ্নোত্তরে ফিকহুল ইবাদাত লেখক: অধ্যাপক মোঃ নূরুল ইসলাম