Doing Automated Jobs
উম্মাহাতুল মুমিনীন আয়েশা (রা) বলেছেন, “রাসূলুল্লাহ (স)-এর যামানায় আমাদের যখন হায়েয হতো তখন আমাদেরকে রোযা কাযা করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু সালাত কাযা আদায় করতে বলা হয়নি।” (মুসলিম: ৩৩৫)
অর্থাৎ যে কয় ওয়াক্ত সালাত বাদ গেছে এগুলো আর পড়তে হবে না, তবে রমযানের ফরয রোযা যতটা বাদ পড়েছে সে কয়টা পরবর্তী রমযানের পূর্বে কাযা করে নিতে হবে। এটা ফরয। ভেবে দেখুন যদি সালাত কাযা করতে হতো তাহলে দৈনিক শুধু ফরয নামাযই হলো ১৭ রাকাআত, আর কোন মহিলার যদি মাসে ৭দিন হায়েয হওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে তাকে কমপক্ষে মোট ১১৯ রাকাআত অতিরিক্ত নামায প্রতি মাসেই কাযা করতে হতো। এ কষ্ট থেকে আল্লাহ তাঁর বান্দা নারীদেরকে রেহাই দিয়েছেন । কিন্তু ফরয রোযা বছরে মাত্র ১ মাস। তখন যে ছয়/সাতটা রোযা ভাঙা পড়ে তা পরবর্তী ১১ মাসের লম্বা সময়ে কাযা করা তেমন কোন কঠিন কাজ নয়। দেখুন আল্লাহ কত মেহেরবান। (সুবহানাল্লাহ)।
সূত্র: প্রশ্নোত্তরে ফিকহুল ইবাদাত লেখক: অধ্যাপক মোঃ নূরুল ইসলাম
অর্থাৎ যে কয় ওয়াক্ত সালাত বাদ গেছে এগুলো আর পড়তে হবে না, তবে রমযানের ফরয রোযা যতটা বাদ পড়েছে সে কয়টা পরবর্তী রমযানের পূর্বে কাযা করে নিতে হবে। এটা ফরয। ভেবে দেখুন যদি সালাত কাযা করতে হতো তাহলে দৈনিক শুধু ফরয নামাযই হলো ১৭ রাকাআত, আর কোন মহিলার যদি মাসে ৭দিন হায়েয হওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে তাকে কমপক্ষে মোট ১১৯ রাকাআত অতিরিক্ত নামায প্রতি মাসেই কাযা করতে হতো। এ কষ্ট থেকে আল্লাহ তাঁর বান্দা নারীদেরকে রেহাই দিয়েছেন । কিন্তু ফরয রোযা বছরে মাত্র ১ মাস। তখন যে ছয়/সাতটা রোযা ভাঙা পড়ে তা পরবর্তী ১১ মাসের লম্বা সময়ে কাযা করা তেমন কোন কঠিন কাজ নয়। দেখুন আল্লাহ কত মেহেরবান। (সুবহানাল্লাহ)।
সূত্র: প্রশ্নোত্তরে ফিকহুল ইবাদাত লেখক: অধ্যাপক মোঃ নূরুল ইসলাম