সুখের মূলনীতি- যেসব আয়াত নিয়ে ভাবতে হবে
قُلْ يَا عِبَادِيَ الَّذِينَ أَسْرَفُوا عَلَىٰ أَنفُسِهِمْ لَا تَقْنَطُوا مِن رَّحْمَةِ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ يَغْفِرُ الذُّنُوبَ جَمِيعًا إِنَّهُ هُوَ الْغَفُورُ الرَّحِيمُ
বল, 'হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ, আল্লাহর অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়োনা; নিশ্চয় আল্লাহ সমুদয় পাপ ক্ষমা করে দিবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (৩৯-সূরা যুমার: আয়াত-৫৩) “এবং তোমরা আল্লাহর রহমত হতে নিরাশ হয়ো না, কেননা, কাফের সম্প্রদায় ছাড়া অন্য কেউ আল্লাহর রহমত হতে নিরাশ হয় না।” (১২-সূরা ইউসুফ: আয়াত-৮৭) “পথভ্রষ্টরা ছাড়া আর কে তার প্রভুর দয়া হতে নিরাশ হয়।” (১৫-সূরা হিজর: আয়াত-৫৬) “অবশ্যই আল্লাহর রহমত সৎকর্মশীলদের নিকটবর্তী।” (৭-সূরা আল আরাফ: আয়াত-৫৬) “তুমি জাননা, আল্লাহ হয়তো নতুন কোন উপায় করবেন।” (৬৫-সূরা আত তালাক: আয়াত-১) “হয়তো তোমরা যা পছন্দ কর না তা তোমাদের জন্য ভালো এবং তোমরা যা পছন্দ করো তা তোমাদের জন্য ক্ষতিকর। আল্লাহ জানেন আর তোমরা জান না।” (২-সূরা বাকারা: আয়াত-২১৬) “আল্লাহ তার বান্দাদের প্রতি বড়ই মেহেরবান।” (৪২-সূরা আশ শূরা: আয়াত-১৯) “এবং আমার করুণা সব কিছুকে ঘিরে আছে।” (৭-সূরা আল আ'রাফ: আয়াত-১৫৬) “ভয় করিও না (বা কোন ভয় নেই), নিশ্চয় আল্লাহ আমাদের সাথে আছে।” (৯-সূরা তাওবা: আয়াত-৪০) “(তখনকার কথা স্মরণ কর) যখন তোমরা তোমাদের প্রভুর নিকট সাহায্য প্রার্থনা করেছিলে তাই তখন তিনি তোমাদের ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন।” (৮-সূরা আনফাল: আয়াত-৯) “এবং তারা হতাশ হয়ে যাবার পর তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং তার রহমত, করুণা ও দয়াকে চতুর্দিকে বিস্তৃত করে দেন।” (৪২-সূরা আশ শুরা: আয়াত-২৮) “এবং তারা আমাকে আশা নিয়ে ও ভয়ের সাথে ডাকত এবং তারা আমার নিকট বিনীত ছিল.” (২১-সূরা আল আম্বিয়া: আয়াত-৯০)