If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
জেনে রাখুন! কেউ যদি সালাফে-সালিহীন ও আহলুস সুন্নাহর ইমামদের বিপরীতে আকীদা ও আমল লালন করে, তাহলে সে নিজেকে ‘আহলুস সুন্নাহ’ বলার অধিকার হারিয়ে ফেলবে।
ইমাম শাতিবি (মৃত্যু: ৭৯০ হি.) (রাহি.) বলেন, “বাঁচুন! বাঁচুন! সালাফদের বিরোধিতা করা থেকে বাঁচুন। যদি এই কাজে (যা সালাফরা করেননি) কোনো ফযীলত থাকতো, তবে অবশ্যই সালাফগণ এই কাজ করে যেতেন।”
শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনু তাইমিয়া (মৃত্যু: ৭২৮ হি.) (রাহি.) বলেন, “যে-ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা ইলম ও ঈমান দান করেছেন, তিনি দেখতে পাবেন যে, পরবর্তী প্রজন্মের কাছে যে তাহকীক ও গবেষণা রয়েছে, তা সালাফদের তাহকীক ও গবেষণার তুলনায় নিম্নমানের; জ্ঞানের দিক থেকে এবং আমলের দিক থেকে।”
তিনি আরো বলেন, “মুরজিয়ারা ঈমানের ক্ষেত্রে কুরআন-সুন্নাহর বক্তব্য ও সাহাবা, তাবিয়িদের বুঝ ছেড়ে নিজস্ব আকল ও মতামতের ওপর ভিত্তি করেছে এবং নিজেদের ভাষা বোঝার ওপর নির্ভর করেছে। এটি বিদআতিদের পদ্ধতি। এ কারণে জন্য ইমাম আহমাদ (রাহি.) বলতেন, অধিকাংশ সময় মানুষ তাবীল ও কিয়াসের দিক থেকে ভুল করে।
আপনি দেখতে পাবেন- মুতাযিলা, মুরজিয়া, রাফিযি ইত্যাদি বিদআতিরা নিজস্ব মতামত, বিবেক ও ভাষার তাবীল দ্বারা কুরআনের ব্যাখ্যা করে। এ কারণে আপনি তাদেরকে দেখতে পাবেন, তারা নবিজির হাদীস, সাহাবি ও তাবিয়িদের আসার এবং ইমামদের উক্তির ওপর নির্ভর করে না। তারা না সুন্নাহর ওপর নির্ভর করে আর না সালাফদের ইজমা ও আসারের ওপর নির্ভর করে। তারা কেবল বিবেক ও ভাষার ওপর নির্ভর করে।
আপনি দেখতে পাবেন- তারা মাসুর, হাদীস ও সালাফদের আসার-নির্ভর তাফসীরের কিতাবসমূহের ওপর নির্ভর করে না। তারা কেবল সাহিত্যের কিতাবসমূহ এবং তাদের নেতাদের কর্তৃক রচিত কালামের কিতাবসমূহের ওপর নির্ভর করে। এটাই মুলহিদদের রাস্তা ও পদ্ধতি। আপনি যদি তাদের দলীলসমূহ নিয়ে চিন্তা করেন, দেখবেন সেগুলো নিছক দাবি; সেসবের পক্ষে কোনো দলীল নেই।”
ইমাম শাতিবি (মৃত্যু: ৭৯০ হি.) (রাহি.) বলেন, “বাঁচুন! বাঁচুন! সালাফদের বিরোধিতা করা থেকে বাঁচুন। যদি এই কাজে (যা সালাফরা করেননি) কোনো ফযীলত থাকতো, তবে অবশ্যই সালাফগণ এই কাজ করে যেতেন।”
শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনু তাইমিয়া (মৃত্যু: ৭২৮ হি.) (রাহি.) বলেন, “যে-ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা ইলম ও ঈমান দান করেছেন, তিনি দেখতে পাবেন যে, পরবর্তী প্রজন্মের কাছে যে তাহকীক ও গবেষণা রয়েছে, তা সালাফদের তাহকীক ও গবেষণার তুলনায় নিম্নমানের; জ্ঞানের দিক থেকে এবং আমলের দিক থেকে।”
তিনি আরো বলেন, “মুরজিয়ারা ঈমানের ক্ষেত্রে কুরআন-সুন্নাহর বক্তব্য ও সাহাবা, তাবিয়িদের বুঝ ছেড়ে নিজস্ব আকল ও মতামতের ওপর ভিত্তি করেছে এবং নিজেদের ভাষা বোঝার ওপর নির্ভর করেছে। এটি বিদআতিদের পদ্ধতি। এ কারণে জন্য ইমাম আহমাদ (রাহি.) বলতেন, অধিকাংশ সময় মানুষ তাবীল ও কিয়াসের দিক থেকে ভুল করে।
আপনি দেখতে পাবেন- মুতাযিলা, মুরজিয়া, রাফিযি ইত্যাদি বিদআতিরা নিজস্ব মতামত, বিবেক ও ভাষার তাবীল দ্বারা কুরআনের ব্যাখ্যা করে। এ কারণে আপনি তাদেরকে দেখতে পাবেন, তারা নবিজির হাদীস, সাহাবি ও তাবিয়িদের আসার এবং ইমামদের উক্তির ওপর নির্ভর করে না। তারা না সুন্নাহর ওপর নির্ভর করে আর না সালাফদের ইজমা ও আসারের ওপর নির্ভর করে। তারা কেবল বিবেক ও ভাষার ওপর নির্ভর করে।
আপনি দেখতে পাবেন- তারা মাসুর, হাদীস ও সালাফদের আসার-নির্ভর তাফসীরের কিতাবসমূহের ওপর নির্ভর করে না। তারা কেবল সাহিত্যের কিতাবসমূহ এবং তাদের নেতাদের কর্তৃক রচিত কালামের কিতাবসমূহের ওপর নির্ভর করে। এটাই মুলহিদদের রাস্তা ও পদ্ধতি। আপনি যদি তাদের দলীলসমূহ নিয়ে চিন্তা করেন, দেখবেন সেগুলো নিছক দাবি; সেসবের পক্ষে কোনো দলীল নেই।”
- ফাহমুস সালাফ।
মূল: শাইখ গুলাম মুস্তাফা যহীর আমানপুরি হাফিযাহুল্লাহ
অনুবাদ: উস্তায আব্দুল্লাহ মাহমুদ হাফিযাহুল্লাহ
বইটি বিলিভার্স ভিশন থেকে প্রকাশ করা হবে।
মূল: শাইখ গুলাম মুস্তাফা যহীর আমানপুরি হাফিযাহুল্লাহ
অনুবাদ: উস্তায আব্দুল্লাহ মাহমুদ হাফিযাহুল্লাহ
বইটি বিলিভার্স ভিশন থেকে প্রকাশ করা হবে।