১. আবু জুহায়ফা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, দুনিয়াতে অধিক পরিতৃপ্ত মানুষেরাই আখেরাতে তীব্র ক্ষুধার্ত হয়ে পড়বে। আবু জুহায়ফা রাদিয়াল্লাহু আনহু দুনিয়া থেকে বিদায়ের আগ পর্যন্ত পেট ভরে খাবার খাইনি। [সিলসিলা সহীহাহ, ৩৪২]
২. বিশর বিন হারেস বলেন, "ক্ষুধা অন্তরকে স্বচ্ছ করে, প্রবৃত্তি নির্মুল করে, আর জ্ঞান বৃদ্ধি করে"। [সিয়ারু আ'লামীন নুবালা, ১০/৪৭১]
৩. ইমাম আহমাদের ছেলে ছালেহ বিন আহমাদ বলেন, "আমি আমার আব্বুকে দেখতাম, তিনি এক টুকরো রুটি নিতেন। তাতে লেগে থাকা ধুলাবালি সরিয়ে একটি পাত্রে রাখতেন, অতঃপর তাতে পানি ঢেলে লবণ দিয়ে মিশিয়ে খেয়ে নিতেন। কখনো আমি তাকে ডালিম, সাফারজাল বা অন্য কোন ফল কিনতে দেখিনি। তবে মাঝে মাঝে তরমুজ পেলে রুটি আঙ্গুর এবং খেজুর দিয়ে খেতেন।" [ইবনু আবী হাতেম, আর জারহু ওয়াত তা'দীল: ১/৩০৪]
৪. ইব্রাহিম বিন আদহাম রাহিমাহুল্লাহ যখন ভালো কোন খাবারের পাশে বসতেন, তখন ভালো খাবারগুলো সাথীদেরকে দিয়ে নিজে যাইতুন দিয়ে রুটি খেয়েই তৃপ্ত থাকতেন। [সিয়ারু আ'লামীন নুবালা, ১০/৪৭১]
৫. ইমাম আহমদ রাহিমাহুল্লাহ একদিন ইয়ামানে গেলেন। সেখানে তিনি মুসান্নাফের লেখক আব্দুর রাজ্জাক আস-সানআনীর ইমাম হিসেবে নামাজ আদায় করতে গিয়ে ভুল করলেন। তিনি ভুলের কারণ জিজ্ঞেস করলে ইমাম আহমদ বললেন যে, তিনদিন যাবত তিনি খেতে পারেনি। [সিয়ারু আ'লামীন নুবালা, ১০/৪৭১]
৬. ইমাম শাফেয়ী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ষোল বছর যাবত আমি পরিতৃপ্ত হয়ে খাবার খাইনি। তবে একবার খেয়েছিলাম, তবে গলায় হাত ঢুকিয়ে বমি করে ফেলে দিয়েছি। তিনি আরো বলেন,পরিতৃপ্ত হয়ে খেলে শরীর ভারী হয়ে যায়, অন্তর কঠিন হয়ে পরে, বিচক্ষণতা দূর হয়ে যায় এবং বেশি বেশি ঘুম আসে। [ইবনু আসাক্বীর, তারীখু দামেস্ক: ৫১/৩৯৪]
৭. আবু সালমান আদ -দারানী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, সমস্ত ভালো কাজের মূল হচ্ছে দুনিয়া থেকে বেঁচে থাকা। দুনিয়ার চাবি হচ্ছে পরিতৃপ্ত হয়ে খাওয়া, আর আখিরাতের চাবি হচ্ছে ক্ষুধার্ত থাকা। [সিয়ারু আ'লামীন নুবালা, ১০/১৮৪]
২. বিশর বিন হারেস বলেন, "ক্ষুধা অন্তরকে স্বচ্ছ করে, প্রবৃত্তি নির্মুল করে, আর জ্ঞান বৃদ্ধি করে"। [সিয়ারু আ'লামীন নুবালা, ১০/৪৭১]
৩. ইমাম আহমাদের ছেলে ছালেহ বিন আহমাদ বলেন, "আমি আমার আব্বুকে দেখতাম, তিনি এক টুকরো রুটি নিতেন। তাতে লেগে থাকা ধুলাবালি সরিয়ে একটি পাত্রে রাখতেন, অতঃপর তাতে পানি ঢেলে লবণ দিয়ে মিশিয়ে খেয়ে নিতেন। কখনো আমি তাকে ডালিম, সাফারজাল বা অন্য কোন ফল কিনতে দেখিনি। তবে মাঝে মাঝে তরমুজ পেলে রুটি আঙ্গুর এবং খেজুর দিয়ে খেতেন।" [ইবনু আবী হাতেম, আর জারহু ওয়াত তা'দীল: ১/৩০৪]
৪. ইব্রাহিম বিন আদহাম রাহিমাহুল্লাহ যখন ভালো কোন খাবারের পাশে বসতেন, তখন ভালো খাবারগুলো সাথীদেরকে দিয়ে নিজে যাইতুন দিয়ে রুটি খেয়েই তৃপ্ত থাকতেন। [সিয়ারু আ'লামীন নুবালা, ১০/৪৭১]
৫. ইমাম আহমদ রাহিমাহুল্লাহ একদিন ইয়ামানে গেলেন। সেখানে তিনি মুসান্নাফের লেখক আব্দুর রাজ্জাক আস-সানআনীর ইমাম হিসেবে নামাজ আদায় করতে গিয়ে ভুল করলেন। তিনি ভুলের কারণ জিজ্ঞেস করলে ইমাম আহমদ বললেন যে, তিনদিন যাবত তিনি খেতে পারেনি। [সিয়ারু আ'লামীন নুবালা, ১০/৪৭১]
৬. ইমাম শাফেয়ী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ষোল বছর যাবত আমি পরিতৃপ্ত হয়ে খাবার খাইনি। তবে একবার খেয়েছিলাম, তবে গলায় হাত ঢুকিয়ে বমি করে ফেলে দিয়েছি। তিনি আরো বলেন,পরিতৃপ্ত হয়ে খেলে শরীর ভারী হয়ে যায়, অন্তর কঠিন হয়ে পরে, বিচক্ষণতা দূর হয়ে যায় এবং বেশি বেশি ঘুম আসে। [ইবনু আসাক্বীর, তারীখু দামেস্ক: ৫১/৩৯৪]
৭. আবু সালমান আদ -দারানী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, সমস্ত ভালো কাজের মূল হচ্ছে দুনিয়া থেকে বেঁচে থাকা। দুনিয়ার চাবি হচ্ছে পরিতৃপ্ত হয়ে খাওয়া, আর আখিরাতের চাবি হচ্ছে ক্ষুধার্ত থাকা। [সিয়ারু আ'লামীন নুবালা, ১০/১৮৪]