যেসকল সূরা ও আয়াাতের জবাব প্রদান করতে হয় যেগুলো হল-
(ক) সূরা আ‘লার প্রথম আয়াত পাঠ করলে বলবে سُبْحَانَ رَبِّىَ الْأَعْلَى (সুবহা-না রব্বিয়াল আ‘লা) (আবূ দাঊদ, হা/৮৮৩, ১/১২৮ পৃ., সনদ সহীহ; মিশকাত, হা/৮৫৯, ‘সালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ)।
(খ) সূরা ক্বিয়ামাহ-এর শেষে বলবে سُبْحَانَكَ فَبَلَى (সুবহা-নাকা ফা বালা) (আবূ দাঊদ, হা/৮৮৪, ১/১২৮ পৃ., সনদ সহীহ)।
(গ) সূরা রহমানের আয়াত ‘ফাবি আইয়ি আ-লা-ই রাব্বিকুমা তুকায্যিবা-ন’-এর জবাবে বলবে, لَا بِشَىْءٍ مِنْ نِعَمِكَ رَبَّنَا نُكَذِّبُ فَلَكَ الْحَمْدُ (লা বিশাইয়িম মিন নি‘আমিকা রব্বানা নুকায্যিবু ফালাকাল হাম্দ) (তিরমিযী, হা/৩২৯১, ২/১৬৪ পৃ., ‘সূরা রহমানের তাফসীর’ অনুচ্ছেদ, সনদ হাসান; মিশকাত, হা/৮৬১; সহীহাহ, হা/২১৫০)।
(ঘ) সূরায়ে গাশিয়া-র শেষে اَللّٰهُمَّ حَاسِبْنِىْ حِسَابًا يَسِيْرًا (আল্ল-হুম্মা হা-সিবনী হিসা-বাঁই ইয়াসীরা) বলা যায় (আহমাদ, হা/২৪২৬১; সহীহ ইবনে হিব্বান, হা/৭৩২৮, সনদ সহীহ; মিশকাত, হা/৫৫৬২)।
উল্লেখ্য, হাদীসে সূরা গাশিয়া উল্লেখ নেই। রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কোন সালাতে এভাবে বলতেন। সালাতের মধ্যে কুরআন তেলাওয়াতের সময় হিসাব নেয়ার কথা আসলে এটা বলা যাবে। উত্তম হল নফল সালাতে বলা (আলবানী, তামামুল মিন্নাহ, পৃ. ১৮৫)।
তবে যেকোন সালাতে শেষ তাশাহহুদে বসে দরূদের পর পড়া যাবে (মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪২৬১; সহীহ ইবনে হিব্বান, হা/৭৩২৮, সনদ সহীহ; মিশকাত, হা/৫৫৬২; ছিফাতু সালাতিন নবী, পৃ. ১৮৪)।
(ক) সূরা আ‘লার প্রথম আয়াত পাঠ করলে বলবে سُبْحَانَ رَبِّىَ الْأَعْلَى (সুবহা-না রব্বিয়াল আ‘লা) (আবূ দাঊদ, হা/৮৮৩, ১/১২৮ পৃ., সনদ সহীহ; মিশকাত, হা/৮৫৯, ‘সালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ)।
(খ) সূরা ক্বিয়ামাহ-এর শেষে বলবে سُبْحَانَكَ فَبَلَى (সুবহা-নাকা ফা বালা) (আবূ দাঊদ, হা/৮৮৪, ১/১২৮ পৃ., সনদ সহীহ)।
(গ) সূরা রহমানের আয়াত ‘ফাবি আইয়ি আ-লা-ই রাব্বিকুমা তুকায্যিবা-ন’-এর জবাবে বলবে, لَا بِشَىْءٍ مِنْ نِعَمِكَ رَبَّنَا نُكَذِّبُ فَلَكَ الْحَمْدُ (লা বিশাইয়িম মিন নি‘আমিকা রব্বানা নুকায্যিবু ফালাকাল হাম্দ) (তিরমিযী, হা/৩২৯১, ২/১৬৪ পৃ., ‘সূরা রহমানের তাফসীর’ অনুচ্ছেদ, সনদ হাসান; মিশকাত, হা/৮৬১; সহীহাহ, হা/২১৫০)।
(ঘ) সূরায়ে গাশিয়া-র শেষে اَللّٰهُمَّ حَاسِبْنِىْ حِسَابًا يَسِيْرًا (আল্ল-হুম্মা হা-সিবনী হিসা-বাঁই ইয়াসীরা) বলা যায় (আহমাদ, হা/২৪২৬১; সহীহ ইবনে হিব্বান, হা/৭৩২৮, সনদ সহীহ; মিশকাত, হা/৫৫৬২)।
উল্লেখ্য, হাদীসে সূরা গাশিয়া উল্লেখ নেই। রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কোন সালাতে এভাবে বলতেন। সালাতের মধ্যে কুরআন তেলাওয়াতের সময় হিসাব নেয়ার কথা আসলে এটা বলা যাবে। উত্তম হল নফল সালাতে বলা (আলবানী, তামামুল মিন্নাহ, পৃ. ১৮৫)।
তবে যেকোন সালাতে শেষ তাশাহহুদে বসে দরূদের পর পড়া যাবে (মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪২৬১; সহীহ ইবনে হিব্বান, হা/৭৩২৮, সনদ সহীহ; মিশকাত, হা/৫৫৬২; ছিফাতু সালাতিন নবী, পৃ. ১৮৪)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: