মুছল্লীরা সালাম দ্বারা তিনটি বিষয় উদ্দেশ্য করতে পারে : ১. সালাত শেষ করা। ২. ফেরেশতাদেরকে সালাম দেয়া। ৩. পার্শ্ববর্তী অন্যান্য মুসলিম ভাইদেরকে সালাম দেয়া।
শায়খ উছাইমীন (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘যদি বলা হয় কাকে সালাম দিবে? তাহলে উত্তর হবে, আলেমগণ বলে থাকেন, তার সাথে যদি জামা‘আতের লোক থাকে তাহলে তাদেরকে সালাম দিবে। অন্যথা তার ডান-বামের ফেরেশতাদেরকে সালাম দিবে। সে বলবে, আস-সালামু আলাইকুম’ (আশ-শারহুল মুমতি‘, ৩য় খ-, পৃ. ২০৮)।
হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘তোমরা (সালামের সময়) দুষ্ট ঘোড়ার লেজ ঘুরানোর মত দু’হাত দিয়ে ইশারা কর কেন? তোমরা উরুর উপর হাত রেখে ডানে-বায়ে মুখ ফিরিয়ে তোমাদের ভাইদের সালাম দিবে। এরূপ করাই তোমাদের জন্য যথেষ্ট’ (সহীহ মুসলিম, হা/৪৩১)।
শায়খ উছাইমীন (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘যদি বলা হয় কাকে সালাম দিবে? তাহলে উত্তর হবে, আলেমগণ বলে থাকেন, তার সাথে যদি জামা‘আতের লোক থাকে তাহলে তাদেরকে সালাম দিবে। অন্যথা তার ডান-বামের ফেরেশতাদেরকে সালাম দিবে। সে বলবে, আস-সালামু আলাইকুম’ (আশ-শারহুল মুমতি‘, ৩য় খ-, পৃ. ২০৮)।
হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘তোমরা (সালামের সময়) দুষ্ট ঘোড়ার লেজ ঘুরানোর মত দু’হাত দিয়ে ইশারা কর কেন? তোমরা উরুর উপর হাত রেখে ডানে-বায়ে মুখ ফিরিয়ে তোমাদের ভাইদের সালাম দিবে। এরূপ করাই তোমাদের জন্য যথেষ্ট’ (সহীহ মুসলিম, হা/৪৩১)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: