Doing Automated Jobs
উত্তর: উম্মতের সালাফে সালেহীন তথা সৎপূর্বসূরী ও আলিমগণের মতামত হচ্ছে, কেউ মারা গেলে সে নি‘আমত বা শাস্তি ভোগ করে। আর এ নি‘আমত ও শাস্তি তার রূহ ও শরীর উভয়ই ভোগ করে। রূহ শরীর থেকে আলাদা হওয়ার পরে নি‘আমত বা ‘আযাবের স্থানে অবস্থান করে। কখনও আবার তা শরীরের সাথে মিলিত হয়, তখন শরীরের সাথে রূহেরও নি‘আমত বা ‘আযাব ভোগ হয়। অতঃপর কিয়ামতের দিনে রূহসমূহ শরীরের মধ্যে ফেরত দেওয়া হবে এবং তারা কবর থেকে রাব্বুল আলামীনের কাছে উপস্থিত হবে।
কবরের ‘আযাব কুরআন ও হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। কেউ কবরে ‘আযাব প্রাপ্য হলে সে তার নির্ধারিত ‘আযাব ভোগ করবে, যদিও তাকে কবর দেওয়া হোক বা না হোক বা তাকে হিংস্র জানোয়ার খেয়ে ফেলুক, বা আগুনে জ্বলে ভস্মীভূত হোক, এমনকি সে যদি ছাই-বালুতে পরিণত হয়ে বাতাসে ছড়িয়ে দিলেও বা তাকে ফাঁসি দেওয়া হোক, বা সে সমুদ্রে ডুবে মারা যাক, সর্বাবস্থায়ই কবরে শাস্তির জন্য মহান আল্লাহর কুদরতে তার রূহ তার শরীরে প্রবেশ করবে।
সূত্র: ইসলামহাউজ.কম।
কবরের ‘আযাব কুরআন ও হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। কেউ কবরে ‘আযাব প্রাপ্য হলে সে তার নির্ধারিত ‘আযাব ভোগ করবে, যদিও তাকে কবর দেওয়া হোক বা না হোক বা তাকে হিংস্র জানোয়ার খেয়ে ফেলুক, বা আগুনে জ্বলে ভস্মীভূত হোক, এমনকি সে যদি ছাই-বালুতে পরিণত হয়ে বাতাসে ছড়িয়ে দিলেও বা তাকে ফাঁসি দেওয়া হোক, বা সে সমুদ্রে ডুবে মারা যাক, সর্বাবস্থায়ই কবরে শাস্তির জন্য মহান আল্লাহর কুদরতে তার রূহ তার শরীরে প্রবেশ করবে।
সূত্র: ইসলামহাউজ.কম।