Doing Automated Jobs
প্রশ্নঃ সঠিক আক্বীদা বা ধর্ম বিশ্বাস কি মানুষের মধ্যে জিঘাংসা, নিষ্ঠুরতা এবং সন্ত্রাসাবাদ সৃষ্টি করে?
উত্তর: সঠিক ধর্ম বিশ্বাসে সুনির্দিষ্ট নিয়ম-বিধান ও শর্ত সাপেক্ষে জিহাদ ব্যতীত অন্য কিছু করা নাজায়েয বা নিষিদ্ধ। যে সব মুসলিম শাসক ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী শাসন কার্য পরিচালনা করছে না, তাদেরকে উৎখাত করার জন্য ততক্ষণ পর্যন্ত ঝাপিয়ে পড়া বৈধ হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তার চেয়ে বড় পাপাচার বর্তমান থাকবে এবং উচ্ছেদ করা না হবে।
আর যারা ইসলামী শরী‘আত অনুযায়ী শাসনকার্য পরিচালনা করবে তাদের সাথে বিদ্রোহ করা বড় ধরনের অপরাধ ও জুলুম। ইসলামী বিধান মোতাবেক শাসকদের বিরোধীতাকারীদের বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে জিহাদ করা এবং তাদেরকে হত্যা করা ওয়াজিব।
তবে যে সব মুসলিম শাসক ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনা করে না তাদেরকে নছিহত করা, আল্লাহকে ভয় করতে বলা, যেন তারা আল্লাহর দীনের দিকে প্রত্যাবর্তন করে এবং তাঁরই নাযিল করা স্বচ্ছ পূর্ণাঙ্গ শরীয়ত অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করে।
মুসলিমগণ যখন সংগবদ্ধ হয়ে শক্তি অর্জন করবে এবং ফিতনা ও বিভ্রান্তি থেকে নিরাপদ হবে তখনই ওয়াজিব হবে ঐ মুসলিম শাসককে উৎখাত করা, যে ইসলামী শরীয়াত অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনা করে না। অতঃপর তার পরিবর্তে যে ব্যক্তি আল্লাহর শরীয়ত মোতাবেক রাষ্ট্র চালাবে, তাকেই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব প্রদান করা। আল্লাহ আমাদের সকলকে হিদায়াত করুন এবং মুসলিমদের মধ্যে যে সর্বোত্তম তাকে নেতৃত্ব গ্রহণ করার তৌফিক দিন।
সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে তাওহীদ
লেখকঃ ড. ইবরাহীম ইবন সালেহ আল-খুদ্বায়রী
উত্তর: সঠিক ধর্ম বিশ্বাসে সুনির্দিষ্ট নিয়ম-বিধান ও শর্ত সাপেক্ষে জিহাদ ব্যতীত অন্য কিছু করা নাজায়েয বা নিষিদ্ধ। যে সব মুসলিম শাসক ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী শাসন কার্য পরিচালনা করছে না, তাদেরকে উৎখাত করার জন্য ততক্ষণ পর্যন্ত ঝাপিয়ে পড়া বৈধ হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তার চেয়ে বড় পাপাচার বর্তমান থাকবে এবং উচ্ছেদ করা না হবে।
আর যারা ইসলামী শরী‘আত অনুযায়ী শাসনকার্য পরিচালনা করবে তাদের সাথে বিদ্রোহ করা বড় ধরনের অপরাধ ও জুলুম। ইসলামী বিধান মোতাবেক শাসকদের বিরোধীতাকারীদের বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে জিহাদ করা এবং তাদেরকে হত্যা করা ওয়াজিব।
তবে যে সব মুসলিম শাসক ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনা করে না তাদেরকে নছিহত করা, আল্লাহকে ভয় করতে বলা, যেন তারা আল্লাহর দীনের দিকে প্রত্যাবর্তন করে এবং তাঁরই নাযিল করা স্বচ্ছ পূর্ণাঙ্গ শরীয়ত অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করে।
মুসলিমগণ যখন সংগবদ্ধ হয়ে শক্তি অর্জন করবে এবং ফিতনা ও বিভ্রান্তি থেকে নিরাপদ হবে তখনই ওয়াজিব হবে ঐ মুসলিম শাসককে উৎখাত করা, যে ইসলামী শরীয়াত অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনা করে না। অতঃপর তার পরিবর্তে যে ব্যক্তি আল্লাহর শরীয়ত মোতাবেক রাষ্ট্র চালাবে, তাকেই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব প্রদান করা। আল্লাহ আমাদের সকলকে হিদায়াত করুন এবং মুসলিমদের মধ্যে যে সর্বোত্তম তাকে নেতৃত্ব গ্রহণ করার তৌফিক দিন।
সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে তাওহীদ
লেখকঃ ড. ইবরাহীম ইবন সালেহ আল-খুদ্বায়রী