এক) অধিক হারে সদাকা করা।
দুই) বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করা।
তিন) যারা দুনিয়াবিমুখ করে এবং আখিরাতের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়, তাদের সাথে ওঠাবসা করা।
চার) আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করা।
পাঁচ) অসুস্থ ব্যক্তির সেবা করা।
ছয়) সেসব ধনীর সাথে খুব কম ওঠাবসা করা, যাদের ধনাঢ্যতা আখিরাত থেকে বিমুখ করে রেখেছে।
সাত) নিজের দিকে ধেয়ে আসা আগামী দিনটি নিয়ে বেশি চিন্তা করা।
আট) অল্প আশা করা এবং মৃত্যুর কথা বেশি বেশি স্মরণ করা।
নয়) সর্বদা চুপ থাকা এবং কথা কম বলা।
দশ) বিনয়ী হওয়া, খুব দামি পোশাক পরিধান না করা, গরিবদের ভালোবাসা, তাদের সাথে ওঠাবসা করা, এতিম-মিসকিনদের কাছে থাকা এবং তাদের মাথায় হাত বুলানো।
— তানবিহুল গাফিলিন : ২৫২
দুই) বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করা।
তিন) যারা দুনিয়াবিমুখ করে এবং আখিরাতের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়, তাদের সাথে ওঠাবসা করা।
চার) আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করা।
পাঁচ) অসুস্থ ব্যক্তির সেবা করা।
ছয়) সেসব ধনীর সাথে খুব কম ওঠাবসা করা, যাদের ধনাঢ্যতা আখিরাত থেকে বিমুখ করে রেখেছে।
সাত) নিজের দিকে ধেয়ে আসা আগামী দিনটি নিয়ে বেশি চিন্তা করা।
আট) অল্প আশা করা এবং মৃত্যুর কথা বেশি বেশি স্মরণ করা।
নয়) সর্বদা চুপ থাকা এবং কথা কম বলা।
দশ) বিনয়ী হওয়া, খুব দামি পোশাক পরিধান না করা, গরিবদের ভালোবাসা, তাদের সাথে ওঠাবসা করা, এতিম-মিসকিনদের কাছে থাকা এবং তাদের মাথায় হাত বুলানো।
— তানবিহুল গাফিলিন : ২৫২