প্রশ্ন: শারঈ ওযরের কারণে যাদের উপরে রমাযান মাসের রোযা বাকি থাকে, তাদের অনেকে শাওয়াল মাসের রোযাকে কেন্দ্র করে দ্বিধা-দ্বন্দেবভোগেন। শাওয়াল মাসের রোযা রাখতে গেলে রমাযানের বাকি রোযা রাখতে বিলম্ব হয়। তারা কি আগে শাওয়ালের রোযা রাখতে পারেন?
উত্তর : ফরয রোযা বাকি রেখে নফল রোযা রাখা জায়েয নয়। সে নফল রোযা শাওয়ালের ছয়টি হোক বা অন্য কোনো নফল রোযা হোক। শারঈ কারণে যাদের রমাযানের রোযা বাকি থাকে তারা প্রথমত রমাযানের ফরয রোযা আদায় করবেন। এরপর শাওয়ালের ছয়টি বা অন্য নফল রোযা রাখবেন । যদি কেউ রমাযানের রোযা আদায়ের পর শাওয়াল মাসে শাওয়ালেরবছয়টি রোযা রাখার সুযোগ না পান তবে পরবর্তী মাসে শাওয়ালের রোযা রাখবেন । এমতাবস্থায় এ ব্যক্তি রমাযানের ফরয রোযার পর শাওয়াল মাসের ছয়টি রোযা পালনকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবেন। যদিও তা শাওয়াল ব্যতীত অন্য মাসে হয়।
সূত্র: 'প্রশ্নোত্তরে সিয়াম' বই ; লেখক: শাইখ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল জিবরীন (রহ.); [সাবেক, স্থায়ী ফতোয়া কমিটির সদস্য, সৌদি আরব]
উত্তর : ফরয রোযা বাকি রেখে নফল রোযা রাখা জায়েয নয়। সে নফল রোযা শাওয়ালের ছয়টি হোক বা অন্য কোনো নফল রোযা হোক। শারঈ কারণে যাদের রমাযানের রোযা বাকি থাকে তারা প্রথমত রমাযানের ফরয রোযা আদায় করবেন। এরপর শাওয়ালের ছয়টি বা অন্য নফল রোযা রাখবেন । যদি কেউ রমাযানের রোযা আদায়ের পর শাওয়াল মাসে শাওয়ালেরবছয়টি রোযা রাখার সুযোগ না পান তবে পরবর্তী মাসে শাওয়ালের রোযা রাখবেন । এমতাবস্থায় এ ব্যক্তি রমাযানের ফরয রোযার পর শাওয়াল মাসের ছয়টি রোযা পালনকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবেন। যদিও তা শাওয়াল ব্যতীত অন্য মাসে হয়।
সূত্র: 'প্রশ্নোত্তরে সিয়াম' বই ; লেখক: শাইখ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল জিবরীন (রহ.); [সাবেক, স্থায়ী ফতোয়া কমিটির সদস্য, সৌদি আরব]