শরীরের আহত স্থান বা ফোঁড়া থেকে নির্গত পুঁজ জুমহুর তথা অধিকাংশ আলেমের মতে নাপাক।। কেননা তা মূলত রক্ত-যা পচে গিয়েছে। সুতরাং রক্ত যেহেতু নাপাক (পূর্ববর্তী আলেমদের সর্বসম্মত মতে) সেহেতু পচা রক্ত তথা ক্ষতস্থান বা ফোঁড়া থেকে নির্গত পুঁজও নাপাক।
অবশ্য তা যদি খুব সামান্য পরিমাণ হয় তাহলে কাপড়ে লাগলে তা ধৌত করা আবশ্যক নয় এবং এমন কাপড়ে সালাত আদায়েও কোনো সমস্যা নেই। কারণ এ থেকে সম্পূর্ণ বেঁচে থাকাটা কষ্টসাধ্য। যেভাবে প্রবাহমান রক্ত নাপাক হলেও হালাল প্রাণী জবেহ করার পর গোস্তের সাথে যে সামান্য রক্ত লেগে থাকে তা নাপাক নয়।
অপরপক্ষে শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহিমাহুল্লাহ এর মতে পুঁজ নাপাক নয়। সুতরাং তা কাপড়ে লাগলে ধৌত করা আবশ্যক নয়। কেননা তার মতে এ বিষয়ে কোন দলিল নেই।
কিন্তু এই মতবিরোধ থেকে বাঁচার স্বার্থে সতর্কতার জন্য-বিশেষ করে সালাতের মত এত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের ক্ষেত্রে-কাপড়ে লেগে থাকা পুঁজ ধুয়ে ফেলা অধিক নিরাপদ- তাতে কোন সন্দেহ নেই।
আল্লাহু আলাম।
উত্তর প্রদানে:আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
অবশ্য তা যদি খুব সামান্য পরিমাণ হয় তাহলে কাপড়ে লাগলে তা ধৌত করা আবশ্যক নয় এবং এমন কাপড়ে সালাত আদায়েও কোনো সমস্যা নেই। কারণ এ থেকে সম্পূর্ণ বেঁচে থাকাটা কষ্টসাধ্য। যেভাবে প্রবাহমান রক্ত নাপাক হলেও হালাল প্রাণী জবেহ করার পর গোস্তের সাথে যে সামান্য রক্ত লেগে থাকে তা নাপাক নয়।
অপরপক্ষে শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহিমাহুল্লাহ এর মতে পুঁজ নাপাক নয়। সুতরাং তা কাপড়ে লাগলে ধৌত করা আবশ্যক নয়। কেননা তার মতে এ বিষয়ে কোন দলিল নেই।
কিন্তু এই মতবিরোধ থেকে বাঁচার স্বার্থে সতর্কতার জন্য-বিশেষ করে সালাতের মত এত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের ক্ষেত্রে-কাপড়ে লেগে থাকা পুঁজ ধুয়ে ফেলা অধিক নিরাপদ- তাতে কোন সন্দেহ নেই।
আল্লাহু আলাম।
উত্তর প্রদানে:আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল