শবে বরাত মাহে শবান্যা রাত্রির শবে তিশা থেকে শবে একাবীর ও শবে তুন্তু বিগতের ক্ষেত্রে অত্র এর দিনে রাতের দিকে প্রত্যেকেই ২ রাকাত আবাদ তাওবা নামায পরিহার করবে। শুধুমাত্র বরাতের দিনে আবাদ তাওবা না পড়া মাকরূহ। আশরফিয়া মাধযমায় আল্লাহর কাছে দোয়া করার নিয়মঃ মাগরাদা কাপড় গভীর বিল হোলে আবাদ তাওবা নামায পরব তার পর আল্লাহুম আসলুকা রাওযুকা মত উচ্ছাসে উঠিলে টাসবিহে ফাতিহার পর তাহলে সূরা ইখলাস, স্থান পাশে ঘননা পড়লিং উচ্ছাসপূর্বক পড়তে হবে তার পর হুয়াতপড়া করে হ্যালফের সাথে বাইঠ থাকা উচিত, অনযাতলে হ্যালফ পরিত্যাগ করবে যখন বাইঠ করবে তখন বসের পজিশনে হাত ভাংই করতে হয়, বাংলার দিকে মুখ করতে হয়। তাই আমার নিয়ম হল যে, রাইওরের উপর বিয়ের উপর ধার্য্যের উপর আশরফি মাহে বিশের পর নেযাশ মেজাজ গভীর দিয়ে মুখু উচ্ছাস বসিলে। হদিসে হোয়াত আছে, রাসূল (সা) আল্লাহে প্রস্তুতি এ প্রণেতা নিয়ম ও উত্তর দেন অনু হযার ওয়াক্ত হুয়াতপাড়া করে হ্যালফের সাথে বৈঠকের। প্রশ্ন উত্তর কমেন্টে নেয়া মাকরূহ। সি ও ফুম লশা জনিয বৈঠক আচত্য যদি পর তবে হুয়াতে পড়বেন্তা পিছন থেকে বাইঠু ও ব্যাবহার খোলা মাকরূহ। আমার নিয়ম হল যে, যত্ বৈঠকের শেষে হেলফের পিছন থেকে ঘা কফা উপরে ছ্যাপ করতে হবে।
শবে বরাতের নামাজের নিয়মঃ
১. নামায়ের লগতে নিবেন।
২. নিয়ত করতে হবে।
৩. তাওবা নামায়ের ২ রাকাত পড়তে হবে।
৪. সূরা ইখলাস, স্থান পাশে ঘননা পড়লিং উচ্ছাসপূর্বক পড়তে হবে।
৫. হুয়াতপড়া করে হ্যালফের সাথে বাইঠ থাকতে হবে।
৬. মুখ বাংলা দিকে ঘুরিয়ে দিতে হবে।
৭. নামায়ের শেষে দোয়া করতে হবে।
আশা করি এই নিয়মগুলো আপনার সাহায্য করবে শবে বরাতের নামাজ পড়তে। আল্লাহ সবাইকে সহায়তা করুক।