দো‘আ ইউনুস দ্বারা ইস্তিগফার বা ক্ষমা প্রার্থনা করা যায়। কারণ দো‘আ দুই প্রকার-প্রশংসা মূলক ও প্রার্থনা মূলক। আর দো‘আ ইউনুসের মধ্যে দু’টোই রয়েছে (ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ১০/২৪৪)। যেমন আল্লাহ বলেন, অতঃপর সে (মাছের পেটে) ঘন অন্ধকারের মধ্যে আহবান করল, لَآ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِينَ ‘(হে আল্লাহ!) তুমি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তুমি পবিত্র। আমি সীমালংঘন কারীদের অন্তর্ভুক্ত’।
‘অতঃপর আমরা তার আহবানে সাড়া দিলাম এবং তাকে দুশ্চিন্তা হ’তে মুক্ত করলাম। আর এভাবেই আমরা বিশ্বাসীদের মুক্তি দিয়ে থাকি’ (আম্বিয়া ২১/৮৭-৮৮)।
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘ইউনুস (আঃ) এই দো‘আ মাছের পেটে পড়েছিলেন। যে কোন মুসলিম ব্যক্তি যে কোন সমস্যায় দো‘আটি পড়লে আল্লাহ তা কবুল করেন’ (তিরমিযী হা/৩৫০৫; মিশকাত হা/২২৯২)। তিনি আরও বলেন, যে ব্যক্তি কোন কষ্ট বা মুছীবতে নিপতিত হবে, অতঃপর দো‘আ ইউনুস পাঠ করবে, আল্লাহ তার বিপদ দূর করে দিবেন’ (হাকেম হা/১৮৬৪; ছহীহাহ হা/১৭৪৪)। উল্লেখ্য যে, এক লক্ষ বার দো‘আ ইউনুস পাঠ করলে কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করা যায় মর্মে যে ধারণা প্রচলিত আছে, তা ভিত্তিহীন।
আত তাহরীক
‘অতঃপর আমরা তার আহবানে সাড়া দিলাম এবং তাকে দুশ্চিন্তা হ’তে মুক্ত করলাম। আর এভাবেই আমরা বিশ্বাসীদের মুক্তি দিয়ে থাকি’ (আম্বিয়া ২১/৮৭-৮৮)।
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘ইউনুস (আঃ) এই দো‘আ মাছের পেটে পড়েছিলেন। যে কোন মুসলিম ব্যক্তি যে কোন সমস্যায় দো‘আটি পড়লে আল্লাহ তা কবুল করেন’ (তিরমিযী হা/৩৫০৫; মিশকাত হা/২২৯২)। তিনি আরও বলেন, যে ব্যক্তি কোন কষ্ট বা মুছীবতে নিপতিত হবে, অতঃপর দো‘আ ইউনুস পাঠ করবে, আল্লাহ তার বিপদ দূর করে দিবেন’ (হাকেম হা/১৮৬৪; ছহীহাহ হা/১৭৪৪)। উল্লেখ্য যে, এক লক্ষ বার দো‘আ ইউনুস পাঠ করলে কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করা যায় মর্মে যে ধারণা প্রচলিত আছে, তা ভিত্তিহীন।
আত তাহরীক