রোযা অবস্থায় যা করা চলে
এমন কিছু কাজ আছে যা আপাতদৃষ্টিতে রোযাদারের জন্য করা অবৈধ মনে হলেও আসলে তা বৈধ। সেরূপ কিছু কাজ নিম্নরূপঃ-
রান্না করতে করতে প্রয়োজনে খাবারের লবণ বা মিষ্টি সঠিক হয়েছে কি না তা চেখে দেখা রোযাদারের জন্য বৈধ। তদনুরূপ কোন কিছু কেনার সময় চেখে পরীক্ষা করার দরকার হলে তা করতে পারে। ইবনে আববাস (রাঃ) বলেন, ‘কোন খাদ্য, সির্কা এবং কোন কিছু কিনতে হলে তা চেখে দেখাতে কোন দোষ নেই।’[1]
অনুরূপভাবে অতি প্রয়োজনে মা তার শিশুর জন্য কোন শক্ত খাবার চিবিয়ে নরম করে দিতে পারে, ধান শুকিয়েছে কি না এবং মুড়ির চাল হয়েছে কি না তা চিবিয়ে দেখতে পারে। অবশ্য এ সকল ক্ষেত্রে শর্ত হল, যেন চর্বিত কোন অংশ রোযাদারের পেটে না চলে যায়। বরং অতি সাবধানতার সাথে কেবল দাঁতে চিবিয়ে এবং জিভে তার স্বাদ চেখে সঙ্গে সঙ্গে বাইরে ফেলা জরুরী।[2]
এমন কিছু কাজ আছে যা আপাতদৃষ্টিতে রোযাদারের জন্য করা অবৈধ মনে হলেও আসলে তা বৈধ। সেরূপ কিছু কাজ নিম্নরূপঃ-
রান্না করতে করতে প্রয়োজনে খাবারের লবণ বা মিষ্টি সঠিক হয়েছে কি না তা চেখে দেখা রোযাদারের জন্য বৈধ। তদনুরূপ কোন কিছু কেনার সময় চেখে পরীক্ষা করার দরকার হলে তা করতে পারে। ইবনে আববাস (রাঃ) বলেন, ‘কোন খাদ্য, সির্কা এবং কোন কিছু কিনতে হলে তা চেখে দেখাতে কোন দোষ নেই।’[1]
অনুরূপভাবে অতি প্রয়োজনে মা তার শিশুর জন্য কোন শক্ত খাবার চিবিয়ে নরম করে দিতে পারে, ধান শুকিয়েছে কি না এবং মুড়ির চাল হয়েছে কি না তা চিবিয়ে দেখতে পারে। অবশ্য এ সকল ক্ষেত্রে শর্ত হল, যেন চর্বিত কোন অংশ রোযাদারের পেটে না চলে যায়। বরং অতি সাবধানতার সাথে কেবল দাঁতে চিবিয়ে এবং জিভে তার স্বাদ চেখে সঙ্গে সঙ্গে বাইরে ফেলা জরুরী।[2]
[1] (দ্রঃ বুখারী ৩৮০পৃঃ, ইবনে আবী শাইবাহ, মুসান্নাফ ২/৩০৫, বাইহাকী ৪/২৬১, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৯৩৭নং)
[2] (ফাতাওয়া ইসলামিয়্যাহ ২/১২৮, সাবঊনা মাসআলাহ ফিস্-সিয়াম ৫৩নং, সাওমু রামাযান, আব্দুর রাযযাক নাওফাল ২৬পৃঃ, ফিকহুস সুন্নাহ ১/৪০৯)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী