স্বাভাবিক পানাহারের পথ ছাড়া অন্য ভাবে পানাহারের কাজ নিলে তাতেও রোযা নষ্ট হয়ে যাবে। যেমন খাবারের কাজ দেয় এমন (স্যালাইন ইঞ্জেকশন) নিলে রোযা হবে না। কেননা, তাতে পানাহারের অর্থ বিদ্যমান। আর শরীয়তের নির্দেশ-বাণীতে যে ব্যাপক অর্থ পাওয়া যায়, যে কোন অবস্থায় সেই অর্থ পাওয়া গেলে সেই নির্দেশ ঐ অবস্থার উপর আরোপ করা হবে।[1]
তদনুরূপ রোযা অবস্থায় দেহের রক্ত পরিবর্তন করলেও রোযা নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ, তাতে দেহের মধ্যে নতুন ও নির্মল রক্ত প্রদান করা হয়। আর রক্তের সাথে অন্য কোন বস্ত্ত বা ঔষধ থাকলে তো তা রোযা নষ্ট হওয়ার অন্য একটি কারণ।[2]
তদনুরূপ রোযা অবস্থায় দেহের রক্ত পরিবর্তন করলেও রোযা নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ, তাতে দেহের মধ্যে নতুন ও নির্মল রক্ত প্রদান করা হয়। আর রক্তের সাথে অন্য কোন বস্ত্ত বা ঔষধ থাকলে তো তা রোযা নষ্ট হওয়ার অন্য একটি কারণ।[2]
[1] (তাযকীরু ইবাদির রাহমান, ফীমা অরাদা বিসিয়ামি শাহরি রামাযান ৪৪পৃঃ)
[2] (ইবনে বায, ফাতাওয়া মুহিম্মাহ, তাতাআল্লাকু বিস্সিয়াম ৩৮পৃঃ)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী