স্প্রে দুই প্রকার; প্রথম প্রকার হল ক্যাপসুল স্প্রে পাওডার জাতীয়। যা পিস্তলের মত কোন পাত্রে রেখে পুশ করে স্প্রে করা হয় এবং ধূলোর মত উড়ে গিয়ে গলায় পৌঁছলে রোগী তা গিলতে থাকে। এই প্রকার স্প্রেতে রোযা নষ্ট হয়ে যাবে। রোযাদারকে যদি এমন স্প্রে বছরের সব মাসে এবং দিনেও ব্যবহার করতেই হয়, তাহলে তাকে এমন রোগী গণ্য করা হবে, যার রোগ সারার কোন আশা নেই। সুতরাং সে রোযা না রেখে প্রত্যেক দিনের বিনিময়ে একটি করে মিসকীন খাইয়ে দেবে।
দ্বিতীয় প্রকার স্প্রে হল বা®প জাতীয়। এই প্রকার স্প্রেতে রোযা ভাঙ্গবে না। কেননা, তা পাকস্থলীতে পৌঁছে না।[1] কারণ, তা হল এক প্রকার কমপ্রেস্ড্ গ্যাস; যার ডিববায় প্রেসার পড়লে উড়ে গিয়ে (নিঃশবাসের বাতাসের সাথে) ফুসফুসে পৌঁছে এবং শবাসকষ্ট দূর করে। এমন গ্যাস কোন প্রকার খাদ্য নয়। আর রমাযান অরমাযান এবং দিনে রাতে সব সময়ে (বিশেষ করে শবাসরোধ বা শবাসকষ্ট জাতীয় যেমন হাঁফানির রোগী) এর মুখাপেক্ষী থাকে।[2]
অনুরূপভাবে মুখের দুর্গন্ধ দূরীকরণের উদ্দেশ্যে ব্যবহার্য স্প্রে রোযাদারের জন্য ব্যবহার করা দোষাবহ নয়। তবে শর্ত হল, সে স্প্রে পবিত্র ও হালাল হতে হবে।[3]
দ্বিতীয় প্রকার স্প্রে হল বা®প জাতীয়। এই প্রকার স্প্রেতে রোযা ভাঙ্গবে না। কেননা, তা পাকস্থলীতে পৌঁছে না।[1] কারণ, তা হল এক প্রকার কমপ্রেস্ড্ গ্যাস; যার ডিববায় প্রেসার পড়লে উড়ে গিয়ে (নিঃশবাসের বাতাসের সাথে) ফুসফুসে পৌঁছে এবং শবাসকষ্ট দূর করে। এমন গ্যাস কোন প্রকার খাদ্য নয়। আর রমাযান অরমাযান এবং দিনে রাতে সব সময়ে (বিশেষ করে শবাসরোধ বা শবাসকষ্ট জাতীয় যেমন হাঁফানির রোগী) এর মুখাপেক্ষী থাকে।[2]
অনুরূপভাবে মুখের দুর্গন্ধ দূরীকরণের উদ্দেশ্যে ব্যবহার্য স্প্রে রোযাদারের জন্য ব্যবহার করা দোষাবহ নয়। তবে শর্ত হল, সে স্প্রে পবিত্র ও হালাল হতে হবে।[3]
[1] (ইবনে উষাইমীন, ক্যাসেটঃ আহকামুন মিনাস সিয়াম)
[2] (ইবনে বায, ফাতাওয়া মুহিম্মাহ, তাতাআল্লাকু বিস্সিয়াম ৩৬পৃঃ, সামানিয়া ওয়া আরবাঊন সুআলান ফিস্-সিয়াম ৬২পৃঃ, সাবঊনা মাসআলাহ ফিস্-সিয়াম ৪২নং)
[3] (মাজাল্লাতুল বুহূসিল ইসলামিয়্যাহ ৩০/১১২)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী