মসজিদে নববী থেকে মদ্বীনার ঈদগাহ ১০০০ হাত দূরে অবস্থিত ছিল।[1] মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) ঐ ঈদগাহে পায়ে হেঁটে উপস্থিত হতেন। কিন্তু ফিরার পথে রাস্তা পরিবর্তন করতেন। অর্থাৎ, যাবার সময় যে পথে যেতেন, সে পথে বাড়ি না ফিরে অন্য পথ ধরে বাড়ি ফিরতেন। জাবের (রাঃ) বলেন, ‘ঈদের দিন বের হলে তিনি রাস্তা পরিবর্তন করতেন।’[2]
আবূ হুরাইরা (রাঃ) বলেন, ‘নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) যখন ঈদের দিনে এক পথে বের হতেন, তখন অন্য পথে বাড়ি ফিরতেন।’[3] অনুরূপ বর্ণিত আছে আব্দুল্লাহ বিন উমার (রাঃ) কর্তৃকও।[4]
তাঁর এই রাস্তা পরিবর্তনের পশ্চাতে ছিল একাধিক যুক্তি ও হিকমত। যেমন; এতে ইসলামী প্রতীকের সম্যক্ বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। উভয় রাস্তা তাঁর জন্য সাক্ষ্য দেবে। উভয় পথের মুনাফিক বা ইয়াহুদীদেরকে ক্ষুব্ধ করা হবে। উভয় পথের লোকেদেরকে সালাম দেওয়া হবে। অথবা তাদেরকে কিছু শিক্ষা দেওয়ার জন্য অথবা তাদেরকে কিছু দান করার জন্য অথবা সাক্ষাৎ করে নিজ আত্মীয়তার বন্ধন বজায় করার জন্য।[5]
[1] (ফাতহুল বারী ২/৫২১ দ্রঃ)
[2] (বুখারী ৯৮৬নং)
[3] (তিরমিযী, হাকেম, মুস্তাদ্রাক, দারেমী, সুনান ১৫৭৪, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ৪৭১০নং)
[4] (সহীহ আবূ দাঊদ ১০২৫নং)
[5] (ফাতহুল বারী ২/৫৪৮, যাদুল মা‘আদ ১/৪৪৯, আশ্শারহুল মুমতে’ ১৭১-১৭২)
আবূ হুরাইরা (রাঃ) বলেন, ‘নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) যখন ঈদের দিনে এক পথে বের হতেন, তখন অন্য পথে বাড়ি ফিরতেন।’[3] অনুরূপ বর্ণিত আছে আব্দুল্লাহ বিন উমার (রাঃ) কর্তৃকও।[4]
তাঁর এই রাস্তা পরিবর্তনের পশ্চাতে ছিল একাধিক যুক্তি ও হিকমত। যেমন; এতে ইসলামী প্রতীকের সম্যক্ বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। উভয় রাস্তা তাঁর জন্য সাক্ষ্য দেবে। উভয় পথের মুনাফিক বা ইয়াহুদীদেরকে ক্ষুব্ধ করা হবে। উভয় পথের লোকেদেরকে সালাম দেওয়া হবে। অথবা তাদেরকে কিছু শিক্ষা দেওয়ার জন্য অথবা তাদেরকে কিছু দান করার জন্য অথবা সাক্ষাৎ করে নিজ আত্মীয়তার বন্ধন বজায় করার জন্য।[5]
[1] (ফাতহুল বারী ২/৫২১ দ্রঃ)
[2] (বুখারী ৯৮৬নং)
[3] (তিরমিযী, হাকেম, মুস্তাদ্রাক, দারেমী, সুনান ১৫৭৪, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ৪৭১০নং)
[4] (সহীহ আবূ দাঊদ ১০২৫নং)
[5] (ফাতহুল বারী ২/৫৪৮, যাদুল মা‘আদ ১/৪৪৯, আশ্শারহুল মুমতে’ ১৭১-১৭২)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী