Knowledge Sharer
ilm Seeker
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 922
- Comments
- 1,096
- Solutions
- 1
- Reactions
- 9,939
- Thread Author
- #1
নীতি- ১
যে ইবাদত তিনি নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে করেননি, তা আমাদের জন্য নিরবচ্ছিন্ন ভাবে (বাদ না দিয়ে) করে যাওয়া বিধেয় নয়। যেহেতু ইবাদতের মৌলিক নীতি হলো, তা নিষেধ; যতক্ষণ না তা দলিল দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। সুতরাং যে ইবাদত নবী (ﷺ) একটানা করেননি, তা আমরা করতে পারি না।
যেমন- জামায়াতবদ্ধভাবে নফল নামাজ পড়া।
নীতি- ২
রাসূল (ﷺ) এর মৌনসম্মতি বা স্বীকৃতি একটা দলিল। তাঁর সম্মুখে কোনো কাজ করা হয়েছে এবং তাতে তিনি বাধা দেননি, তাঁর এই বাধাদানা না করাটা সম্মতি বা স্বীকৃতির দলিল। যেহেতু যথা সময়ে বিধান স্পষ্ট না করা শরীয়তের নীতি নয়। সাহাবাগণ তাঁর স্বীকৃতিকে প্রমাণ মনে করতেন।(বুখারী, হা. ৭৩৫৫)
নীতি- ৩
পার্থিব যে জিনিসকে নবী (ﷺ) ভালোবেসেছেন, সেই জিনিসকে ভালোবাসা মুস্তাহাব।
নীতি- ৪
কখনো যদি তাঁর নির্দেশ ও কর্মের মাঝে পরস্পর বিরোধিতা পরিলক্ষিত হয় এবং উভয়ের মাঝে কোনোভাবে সামঞ্জস্য সাধন করা সম্ভব না হয়, তাহলে তাঁর নির্দেশকে তাঁর কর্মের উপর প্রাধান্য দিতে হবে। আর কর্মকে তাঁর বৈশিষ্ট্য মনে করতে হবে। অথবা জানতে হবে সেটা জায়েজ বর্ণনার জন্য করেছেন।
যেমন- দাঁড়িয়ে পান ও প্রস্রাব করার ক্ষেত্রে উলামাগণ বলেছেন।
নীতি- ৫
এমন প্রকৃতিগত কাজ, যে কাজ তিনি নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে করেছেন, সম্ভবতঃ সে কাজ শরীয়ত। অতএব তাঁর সে কাজকে সুন্নাত মনে করে পালন করা যাবে। যেহেতু আমভাবে তিনি আমাদের আদর্শ। যেমন- ফজরের সুন্নাত নামাজ পড়ার পর বাড়িতে একটু শয়ন করা।
যে ইবাদত তিনি নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে করেননি, তা আমাদের জন্য নিরবচ্ছিন্ন ভাবে (বাদ না দিয়ে) করে যাওয়া বিধেয় নয়। যেহেতু ইবাদতের মৌলিক নীতি হলো, তা নিষেধ; যতক্ষণ না তা দলিল দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। সুতরাং যে ইবাদত নবী (ﷺ) একটানা করেননি, তা আমরা করতে পারি না।
যেমন- জামায়াতবদ্ধভাবে নফল নামাজ পড়া।
নীতি- ২
রাসূল (ﷺ) এর মৌনসম্মতি বা স্বীকৃতি একটা দলিল। তাঁর সম্মুখে কোনো কাজ করা হয়েছে এবং তাতে তিনি বাধা দেননি, তাঁর এই বাধাদানা না করাটা সম্মতি বা স্বীকৃতির দলিল। যেহেতু যথা সময়ে বিধান স্পষ্ট না করা শরীয়তের নীতি নয়। সাহাবাগণ তাঁর স্বীকৃতিকে প্রমাণ মনে করতেন।(বুখারী, হা. ৭৩৫৫)
নীতি- ৩
পার্থিব যে জিনিসকে নবী (ﷺ) ভালোবেসেছেন, সেই জিনিসকে ভালোবাসা মুস্তাহাব।
নীতি- ৪
কখনো যদি তাঁর নির্দেশ ও কর্মের মাঝে পরস্পর বিরোধিতা পরিলক্ষিত হয় এবং উভয়ের মাঝে কোনোভাবে সামঞ্জস্য সাধন করা সম্ভব না হয়, তাহলে তাঁর নির্দেশকে তাঁর কর্মের উপর প্রাধান্য দিতে হবে। আর কর্মকে তাঁর বৈশিষ্ট্য মনে করতে হবে। অথবা জানতে হবে সেটা জায়েজ বর্ণনার জন্য করেছেন।
যেমন- দাঁড়িয়ে পান ও প্রস্রাব করার ক্ষেত্রে উলামাগণ বলেছেন।
নীতি- ৫
এমন প্রকৃতিগত কাজ, যে কাজ তিনি নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে করেছেন, সম্ভবতঃ সে কাজ শরীয়ত। অতএব তাঁর সে কাজকে সুন্নাত মনে করে পালন করা যাবে। যেহেতু আমভাবে তিনি আমাদের আদর্শ। যেমন- ফজরের সুন্নাত নামাজ পড়ার পর বাড়িতে একটু শয়ন করা।