If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
প্রশ্ন: আমার জন্য কি শাউওয়ালের ছয় দিনের সাওম ও হায়েয জনিত কারণে রমযানে ভঙ্গ হওয়া দিনগুলোর কাযা এক নিয়্যাতে পালন করা জায়েয?
উত্তর: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য।
না, তা শুদ্ধ নয়, কারণ শাওয়ালের ছয় দিনের সিয়াম রমযানের ছুটে যাওয়া সিয়াম পুরোপুরি কাযা না করা পর্যন্ত শুরু হবে না।
শাইখ ইবন উসাইমীনবলেছেন, “যে ‘আরাফাতের দিন অথবা ‘আশুরা’-এর দিনে সাওম পালন করে এবং তাঁর ওপর রামাযানের সাওম কাযা করা বাকী রয়েছে, তাঁর সিয়াম শুদ্ধ হবে, কিন্তু যদি এই দিনে রমযানের কাযা আদায়ের ও নিয়্যাত করে তবে তাঁর দুই বার সাওয়াব (প্রতিদান) হবে- ‘আরাফাতের দিন অথবা ‘আশুরা’র দিন সাওম পালনের সাওয়াব ও কাযা আদায়ের সাওয়াব।”[1]
এটি সাধারণ নাফল সাওমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যা রমযানের সাথে সম্পৃক্ত নয়।
তবে শাউওয়ালের ছয় দিনের সিয়াম রমযানের সাথে সম্পৃক্ত এবং তা রমযানের কাযা আদায়ের পরেই হতে হবে। তাই যদি কেউ কাযা আদায়ের আগে তা পালন করে তবে তার সাওয়াব হবে না। কারণ, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহিস সালাম বলেছেন,
«من صام رمضان ثم أتبعه بست من شوال فكأنما صام الدهر»
“যে রমযানের সাওম পালন করল, এরপর শাওয়ালের ছয় দিনের সাওম পালন করল, সে যেন গোটা বছর সাওম রাখল।”
আর এটি জানা বিষয় যে, যার ওপর রমযানের কাযা সাওম বাকী রয়েছে, সে রমযান এর সাওম পালন করেছে বলে ধরা হবে না, যে পর্যন্ত না সে তাঁর কাযা সম্পন্ন করে।”
[1] ‘ফাতাওয়া আস-সিয়াম’ (৪৩৮)
উত্তর: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য।
না, তা শুদ্ধ নয়, কারণ শাওয়ালের ছয় দিনের সিয়াম রমযানের ছুটে যাওয়া সিয়াম পুরোপুরি কাযা না করা পর্যন্ত শুরু হবে না।
শাইখ ইবন উসাইমীনবলেছেন, “যে ‘আরাফাতের দিন অথবা ‘আশুরা’-এর দিনে সাওম পালন করে এবং তাঁর ওপর রামাযানের সাওম কাযা করা বাকী রয়েছে, তাঁর সিয়াম শুদ্ধ হবে, কিন্তু যদি এই দিনে রমযানের কাযা আদায়ের ও নিয়্যাত করে তবে তাঁর দুই বার সাওয়াব (প্রতিদান) হবে- ‘আরাফাতের দিন অথবা ‘আশুরা’র দিন সাওম পালনের সাওয়াব ও কাযা আদায়ের সাওয়াব।”[1]
এটি সাধারণ নাফল সাওমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যা রমযানের সাথে সম্পৃক্ত নয়।
তবে শাউওয়ালের ছয় দিনের সিয়াম রমযানের সাথে সম্পৃক্ত এবং তা রমযানের কাযা আদায়ের পরেই হতে হবে। তাই যদি কেউ কাযা আদায়ের আগে তা পালন করে তবে তার সাওয়াব হবে না। কারণ, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহিস সালাম বলেছেন,
«من صام رمضان ثم أتبعه بست من شوال فكأنما صام الدهر»
“যে রমযানের সাওম পালন করল, এরপর শাওয়ালের ছয় দিনের সাওম পালন করল, সে যেন গোটা বছর সাওম রাখল।”
আর এটি জানা বিষয় যে, যার ওপর রমযানের কাযা সাওম বাকী রয়েছে, সে রমযান এর সাওম পালন করেছে বলে ধরা হবে না, যে পর্যন্ত না সে তাঁর কাযা সম্পন্ন করে।”
ইসলাম কিউ.এ ফাতাওয়া নং ৩৯৩২৮
[1] ‘ফাতাওয়া আস-সিয়াম’ (৪৩৮)