উত্তর: যঈফ হাদীছ সর্বক্ষেত্রেই বর্জনীয়। কোন অবস্থাতেই যঈফ হাদীছের উপর আমল করা উচিত নয়। অধিকাংশ মুহাদ্দিছের বক্তব্য হল যঈফ হাদীছ আমলযোগ্য নয়।
ইমাম বুখারী রহিমাহুল্লাহ (১৯৪-২৫৬ হি.) যঈফ হাদীছকে সম্পূর্ণরূপেই প্রত্যাখ্যান করেছেন তা তাঁর ছহীহ বুখারীর সংকলন, রাবীদের ব্যাপারে সর্বোচ্চ কঠোরতা অবলম্বন এবং কোন প্রকার যঈফ হাদীছকে প্রশ্রয় না দেয়া থেকেই স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয় (আল-হাদীছুয যঈফ ওয়া হুকমুল ইহতিজাজু বিহী, পৃ. ১৩০)।
যঈফ হাদীছ বর্জন সংক্রান্ত ইমাম মুসলিম রহিমাহুল্লাহ (২০৪-২৬১ হি.)-এর বক্তব্য দ্ব্যর্থহীন। তিনি তাঁর ‘ছহীহ মুসলিম’-এর’ ভূমিকাতেই তা আলোচনা করেছেন। তাঁর বক্তব্যের প্রমাণে হাদীছ উল্লেখ করেছেন এবং ছাহাবী, তাবেঈ ও মুহাদ্দিছগণের মতামত পেশ করেছেন (ছহীহ মুসলিম, ১ম খণ্ড, পৃ. ৬, অনুচ্ছেদ-১, মুক্বাদ্দামাহ দ্র.)।
আলবানী (রহিমাহুল্লাহ) বলেন,
আবূ বকর ইবনুল আরাবী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, যঈফ হাদীছের উপর একেবারেই আমল করা যাবে না; তা ফাযায়েলে আমলের ক্ষেত্রে হোক বা অন্য কোন ক্ষেত্রে হোক (তাদরীবুর রাবী, ১ম খণ্ড, পৃ. ২৫২)।
উৎস: মাসিক আল-ইখলাছ
ইমাম বুখারী রহিমাহুল্লাহ (১৯৪-২৫৬ হি.) যঈফ হাদীছকে সম্পূর্ণরূপেই প্রত্যাখ্যান করেছেন তা তাঁর ছহীহ বুখারীর সংকলন, রাবীদের ব্যাপারে সর্বোচ্চ কঠোরতা অবলম্বন এবং কোন প্রকার যঈফ হাদীছকে প্রশ্রয় না দেয়া থেকেই স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয় (আল-হাদীছুয যঈফ ওয়া হুকমুল ইহতিজাজু বিহী, পৃ. ১৩০)।
যঈফ হাদীছ বর্জন সংক্রান্ত ইমাম মুসলিম রহিমাহুল্লাহ (২০৪-২৬১ হি.)-এর বক্তব্য দ্ব্যর্থহীন। তিনি তাঁর ‘ছহীহ মুসলিম’-এর’ ভূমিকাতেই তা আলোচনা করেছেন। তাঁর বক্তব্যের প্রমাণে হাদীছ উল্লেখ করেছেন এবং ছাহাবী, তাবেঈ ও মুহাদ্দিছগণের মতামত পেশ করেছেন (ছহীহ মুসলিম, ১ম খণ্ড, পৃ. ৬, অনুচ্ছেদ-১, মুক্বাদ্দামাহ দ্র.)।
আলবানী (রহিমাহুল্লাহ) বলেন,
وَهَذَا وَالَّذِىْ أُدَيِّنُ اللهَ بِهِ وَأَدْعُوْ النَّاسَ إِلَيْهِ أَنَّ الْحَدِيْثَ الضَّعِيْفَ لاَ يُعْمَلُ بِهِ مُطْلَقًا لاَفِىْ الْفَضَائِلِ وَالْمُسْتَحَبَّاتِ وَلاَ فِىْ غَيْرِهِمَا.
‘এ জন্যই আমি আল্লাহর দিকে ফিরে যাই এবং মানুষকেও এদিকেই আহ্বান করি যে, যঈফ হাদীছের উপর কোন ক্ষেত্রেই আমল করা যায় না। না ফযীলতের ক্ষেত্রে, না মুস্তাহাবের ক্ষেত্রে। এতদ্ব্যতীত অন্য কোন বিষয়েও না’ (ছহীহুল জামে‘ আছ-ছগীর ওয়া যিয়াদাতুহু, ১ম খণ্ড, পৃ. ৪৫, ৫০; ভূমিকা দ্র.; বিস্তারিত দ্র. : ‘যঈফ ও জাল হাদীছ বর্জনের মূলনীতি’ শীর্ষক বই)।আবূ বকর ইবনুল আরাবী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, যঈফ হাদীছের উপর একেবারেই আমল করা যাবে না; তা ফাযায়েলে আমলের ক্ষেত্রে হোক বা অন্য কোন ক্ষেত্রে হোক (তাদরীবুর রাবী, ১ম খণ্ড, পৃ. ২৫২)।
উৎস: মাসিক আল-ইখলাছ