Doing Automated Jobs
প্রশ্নঃ মুসলিম কেন পরীক্ষার সম্মুখীন হয়?
উত্তর: মুসলিমদেরকে পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয় বিভিন্ন কারণে এবং তার পিছনে অনেক হেকমত আছে। যেমন; আল্লাহ বলেন:
﴿ لِيَبۡلُوَكُمۡ أَيُّكُمۡ أَحۡسَنُ عَمَلٗاۚ ﴾ [الملك: ٢]
‘‘তোমাদেরকে পরীক্ষা করে দেখা হয় যে, কে তোমাদের মাঝে কাজ-কর্মে উত্তম’’। (সূরাতুল মুলক:২)
হিকমাতের মধ্যে আরো আছে: মানুষের মধ্যে কে কতটুকু ধৈর্য ও সংযত থাকতে পারে তার পরীক্ষা। মহান আল্লাহ বলেন:
﴿ إِنَّمَآ أَمۡوَٰلُكُمۡ وَأَوۡلَٰدُكُمۡ فِتۡنَةٞۚ وَٱللَّهُ عِندَهُۥٓ أَجۡرٌ عَظِيمٞ ١٥ ﴾ [التغابن: ١٥]
‘‘তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তো কেবল পরীক্ষাস্বরূপ। আর আল্লাহর কাছে রয়েছে মহা পুরস্কার’’। (সূরা আত-তাগাবুন: ১৫)
অতএব ঈমান ও আমলের মানদণ্ডে দীনের অনুসারীদের শেষ পরিণতি বিপদজনক হয়ে যেতে পারে। মহান আল্লাহ বলেন:
﴿ قُلۡ إِن كَانَ ءَابَآؤُكُمۡ وَأَبۡنَآؤُكُمۡ وَإِخۡوَٰنُكُمۡ وَأَزۡوَٰجُكُمۡ وَعَشِيرَتُكُمۡ وَأَمۡوَٰلٌ ٱقۡتَرَفۡتُمُوهَا وَتِجَٰرَةٞ تَخۡشَوۡنَ كَسَادَهَا وَمَسَٰكِنُ تَرۡضَوۡنَهَآ أَحَبَّ إِلَيۡكُم مِّنَ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ وَجِهَادٖ فِي سَبِيلِهِۦ فَتَرَبَّصُواْ حَتَّىٰ يَأۡتِيَ ٱللَّهُ بِأَمۡرِهِۦۗ وَٱللَّهُ لَا يَهۡدِي ٱلۡقَوۡمَ ٱلۡفَٰسِقِينَ ٢٤ ﴾ [التوبة: ٢٤]
‘‘বলুন; তোমাদের নিকট যদি তোমাদের পিতা, তোমাদের সন্তান, তোমাদের ভাই, তোমাদের পত্নী, তোমাদের গোত্র, তোমাদের অর্জিত ধন-সম্পদ, তোমাদের ব্যাবসা যা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয় কর এবং তোমাদের বাসস্থান -যাকে তোমারা পছন্দ কর- আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর পথে জিহাদ করা থেকে অধিক প্রিয় হয়, তবে অপেক্ষা কর আল্লাহর বিধান আসা পর্যন্ত! আর আল্লাহ কোনো ফাসেক সম্প্রদায়কে হেদায়াত দেন না। (সূরা আত-তাওবাহ: ২৪)
মহান আল্লাহ আরো বলেন:
﴿وَجَعَلۡنَا بَعۡضَكُمۡ لِبَعۡضٖ فِتۡنَةً أَتَصۡبِرُونَۗ وَكَانَ رَبُّكَ بَصِيرٗا ٢٠۞﴾ [الفرقان: ٢٠]
‘‘আর আমরা তোমাদের কিছু সংখ্যককে অন্যদের জন্য পরীক্ষাস্বরূপ করেছি। তোমরা ধৈর্য ধারণ করবে কি? আপনার প্রতিপালনক সব কিছু দেখেন’’। (সূরা আল-ফুরকান: ২০)
সুতরাং মুসলিমদের উপর কর্তব্য হচ্ছে ঈমানের বলে বলিয়ান হয়ে ফেতনা প্রতিরোধ করা এবং আল্লাহর রজ্জুকে (কুরআন-হাদীস) সংগবদ্ধ হয়ে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরা। আর যারা কুরআন-হাদীসের জ্ঞান রাখে তাদের থেকেই শরীয়তের হুকুম-আহকাম জেনে নেওয়া।
সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে তাওহীদ
লেখকঃ ড. ইবরাহীম ইবন সালেহ আল-খুদ্বায়রী
উত্তর: মুসলিমদেরকে পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয় বিভিন্ন কারণে এবং তার পিছনে অনেক হেকমত আছে। যেমন; আল্লাহ বলেন:
﴿ لِيَبۡلُوَكُمۡ أَيُّكُمۡ أَحۡسَنُ عَمَلٗاۚ ﴾ [الملك: ٢]
‘‘তোমাদেরকে পরীক্ষা করে দেখা হয় যে, কে তোমাদের মাঝে কাজ-কর্মে উত্তম’’। (সূরাতুল মুলক:২)
হিকমাতের মধ্যে আরো আছে: মানুষের মধ্যে কে কতটুকু ধৈর্য ও সংযত থাকতে পারে তার পরীক্ষা। মহান আল্লাহ বলেন:
﴿ إِنَّمَآ أَمۡوَٰلُكُمۡ وَأَوۡلَٰدُكُمۡ فِتۡنَةٞۚ وَٱللَّهُ عِندَهُۥٓ أَجۡرٌ عَظِيمٞ ١٥ ﴾ [التغابن: ١٥]
‘‘তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তো কেবল পরীক্ষাস্বরূপ। আর আল্লাহর কাছে রয়েছে মহা পুরস্কার’’। (সূরা আত-তাগাবুন: ১৫)
অতএব ঈমান ও আমলের মানদণ্ডে দীনের অনুসারীদের শেষ পরিণতি বিপদজনক হয়ে যেতে পারে। মহান আল্লাহ বলেন:
﴿ قُلۡ إِن كَانَ ءَابَآؤُكُمۡ وَأَبۡنَآؤُكُمۡ وَإِخۡوَٰنُكُمۡ وَأَزۡوَٰجُكُمۡ وَعَشِيرَتُكُمۡ وَأَمۡوَٰلٌ ٱقۡتَرَفۡتُمُوهَا وَتِجَٰرَةٞ تَخۡشَوۡنَ كَسَادَهَا وَمَسَٰكِنُ تَرۡضَوۡنَهَآ أَحَبَّ إِلَيۡكُم مِّنَ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ وَجِهَادٖ فِي سَبِيلِهِۦ فَتَرَبَّصُواْ حَتَّىٰ يَأۡتِيَ ٱللَّهُ بِأَمۡرِهِۦۗ وَٱللَّهُ لَا يَهۡدِي ٱلۡقَوۡمَ ٱلۡفَٰسِقِينَ ٢٤ ﴾ [التوبة: ٢٤]
‘‘বলুন; তোমাদের নিকট যদি তোমাদের পিতা, তোমাদের সন্তান, তোমাদের ভাই, তোমাদের পত্নী, তোমাদের গোত্র, তোমাদের অর্জিত ধন-সম্পদ, তোমাদের ব্যাবসা যা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয় কর এবং তোমাদের বাসস্থান -যাকে তোমারা পছন্দ কর- আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর পথে জিহাদ করা থেকে অধিক প্রিয় হয়, তবে অপেক্ষা কর আল্লাহর বিধান আসা পর্যন্ত! আর আল্লাহ কোনো ফাসেক সম্প্রদায়কে হেদায়াত দেন না। (সূরা আত-তাওবাহ: ২৪)
মহান আল্লাহ আরো বলেন:
﴿وَجَعَلۡنَا بَعۡضَكُمۡ لِبَعۡضٖ فِتۡنَةً أَتَصۡبِرُونَۗ وَكَانَ رَبُّكَ بَصِيرٗا ٢٠۞﴾ [الفرقان: ٢٠]
‘‘আর আমরা তোমাদের কিছু সংখ্যককে অন্যদের জন্য পরীক্ষাস্বরূপ করেছি। তোমরা ধৈর্য ধারণ করবে কি? আপনার প্রতিপালনক সব কিছু দেখেন’’। (সূরা আল-ফুরকান: ২০)
সুতরাং মুসলিমদের উপর কর্তব্য হচ্ছে ঈমানের বলে বলিয়ান হয়ে ফেতনা প্রতিরোধ করা এবং আল্লাহর রজ্জুকে (কুরআন-হাদীস) সংগবদ্ধ হয়ে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরা। আর যারা কুরআন-হাদীসের জ্ঞান রাখে তাদের থেকেই শরীয়তের হুকুম-আহকাম জেনে নেওয়া।
সূত্রঃ প্রশ্নোত্তরে তাওহীদ
লেখকঃ ড. ইবরাহীম ইবন সালেহ আল-খুদ্বায়রী