- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 756
- Comments
- 903
- Reactions
- 7,997
- Thread Author
- #1
বদরুদ্দীন আইনি (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন :
আল্লাহর কাছে যে রহমত আছে মুকাল্লাফ ব্যক্তি যদি সে রহমতে নিশ্চিত বিশ্বাস রাখে, তবে কখনো সে নিরাশ হবে না; বরং তার মাঝে আশা প্রোথিত হবে আরও দৃঢ়ভাবে। অন্যদিকে যদি সে আল্লাহর আজাবে নিশ্চিত বিশ্বাস রাখে, তবে কখনো ভয় তাকে ছেড়ে যাবে না; বরং অন্তরের গভীরে এ আজাবের ভয় প্রোথিত হবে। রহমত ও আজাব দুটিই তো নিশ্চিত। তাই একজন মুমিনকে ভয় ও আশার মাঝে থাকতে হবে। অতিরিক্ত আশা করা যাবে না, যে কারণে সে মুরজিয়াদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। যারা বলে থাকে, ‘অন্তরে ইমান থাকলে বাহ্যিক কোনো আমলই সে ইমানের ক্ষতি করতে পারে না, বাহ্যিক কোনো আমল ইমান ভাঙতে পারে না।’ আবার অতিরিক্ত ভয় করলেও হবে না, যার ফলে সে খাওয়ারিজ বা মুতাজিলাদের মতো হয়ে যায়। যারা বলে, ‘কবিরা গুনাহকারী যদি তাওবা ব্যতীত মারা যায়, তবে সে চিরস্থায়ী জাহান্নামি।’ বরং একজন মুমিনকে এতদুভয়ের মধ্যবর্তী থাকতে হবে।
যেমন- আল্লাহ বলেন : “তারা তাঁর রহমতের আশা করে এবং তাঁর শাস্তিকে ভয় করে।” (সূরা ইসরা : ৫৭)
[যার ওপর শরীয়তের বিধিবিধান পালন আবশ্যক, তাকে মুকাল্লাফ বলা হয়]
— উমদাতুল কারি : ২৩/৬৬-৬৭
আল্লাহর কাছে যে রহমত আছে মুকাল্লাফ ব্যক্তি যদি সে রহমতে নিশ্চিত বিশ্বাস রাখে, তবে কখনো সে নিরাশ হবে না; বরং তার মাঝে আশা প্রোথিত হবে আরও দৃঢ়ভাবে। অন্যদিকে যদি সে আল্লাহর আজাবে নিশ্চিত বিশ্বাস রাখে, তবে কখনো ভয় তাকে ছেড়ে যাবে না; বরং অন্তরের গভীরে এ আজাবের ভয় প্রোথিত হবে। রহমত ও আজাব দুটিই তো নিশ্চিত। তাই একজন মুমিনকে ভয় ও আশার মাঝে থাকতে হবে। অতিরিক্ত আশা করা যাবে না, যে কারণে সে মুরজিয়াদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। যারা বলে থাকে, ‘অন্তরে ইমান থাকলে বাহ্যিক কোনো আমলই সে ইমানের ক্ষতি করতে পারে না, বাহ্যিক কোনো আমল ইমান ভাঙতে পারে না।’ আবার অতিরিক্ত ভয় করলেও হবে না, যার ফলে সে খাওয়ারিজ বা মুতাজিলাদের মতো হয়ে যায়। যারা বলে, ‘কবিরা গুনাহকারী যদি তাওবা ব্যতীত মারা যায়, তবে সে চিরস্থায়ী জাহান্নামি।’ বরং একজন মুমিনকে এতদুভয়ের মধ্যবর্তী থাকতে হবে।
যেমন- আল্লাহ বলেন : “তারা তাঁর রহমতের আশা করে এবং তাঁর শাস্তিকে ভয় করে।” (সূরা ইসরা : ৫৭)
[যার ওপর শরীয়তের বিধিবিধান পালন আবশ্যক, তাকে মুকাল্লাফ বলা হয়]
— উমদাতুল কারি : ২৩/৬৬-৬৭
Last edited: