Member
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
আল্লাহ বলেন, "মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে, তার সাথে সর্বদা উপস্থিত থাকে একজন তৎপর প্রহরী, যা তা লিপিবদ্ধ করে।" - (সুরা কাফ: আয়াত ১৮)
এখানে বলা হয়েছে যে, মানুষের মুখ থেকে যে কথাই বের হয়, তা রক্ষার জন্য আল্লাহ একজন ফেরেশতা নিযুক্ত করেছেন, যিনি সেই কথাগুলো লিপিবদ্ধ করেন। এই আয়াতের মূল বিষয় হলো, মানুষের জীবনের প্রতিটি কর্মকাণ্ড, বিশেষত কথাবার্তা, আল্লাহর নির্দেশে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আমাদের বলা হয় ধৈর্যশীল, ভালো কথা বলা এবং অনর্থক কথা থেকে বিরত থাকার জন্য। এ আয়াত আমাদেরকে সতর্ক করে দেয় যে, কথা বলার ক্ষেত্রে আমাদের সাবধান থাকতে হবে, কারণ আমাদের প্রতিটি উচ্চারিত শব্দের হিসাব আল্লাহর কাছে আছে। তাফসির অনুযায়ী, এই ফেরেশতাদের বলা হয় কিরামান কাতিবিন, যারা ভালো ও মন্দ উভয় কাজই লিখে রাখে। এর মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের মনে করিয়ে দেন যে, আমাদের প্রতিটি কাজ ও কথা, বিচার দিবসে আমাদের সামনে উপস্থাপিত হবে। সুতরাং, এ ধরনের আয়াত আমাদেরকে সবসময় আল্লাহর স্মরণে থাকার এবং সৎভাবে জীবনযাপন করার তাগিদ দেয়। এখানে আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে যে, নিজের কথাবার্তা এবং আচরণ সম্পর্কে সচেতন হওয়া আবশ্যক, কারণ কোনো কিছুই গোপন নয় এবং সবকিছু লিপিবদ্ধ হচ্ছে। এই আয়াত আমাদের জন্য একটি শিক্ষা এবং সতর্কবার্তা—আমাদের প্রতিটি কথা এবং কাজের জন্য আমাদেরকে একদিন আল্লাহর সামনে জবাবদিহি করতে হবে।
আল্লাহ বলেন, "মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে, তার সাথে সর্বদা উপস্থিত থাকে একজন তৎপর প্রহরী, যা তা লিপিবদ্ধ করে।" - (সুরা কাফ: আয়াত ১৮)
এখানে বলা হয়েছে যে, মানুষের মুখ থেকে যে কথাই বের হয়, তা রক্ষার জন্য আল্লাহ একজন ফেরেশতা নিযুক্ত করেছেন, যিনি সেই কথাগুলো লিপিবদ্ধ করেন। এই আয়াতের মূল বিষয় হলো, মানুষের জীবনের প্রতিটি কর্মকাণ্ড, বিশেষত কথাবার্তা, আল্লাহর নির্দেশে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আমাদের বলা হয় ধৈর্যশীল, ভালো কথা বলা এবং অনর্থক কথা থেকে বিরত থাকার জন্য। এ আয়াত আমাদেরকে সতর্ক করে দেয় যে, কথা বলার ক্ষেত্রে আমাদের সাবধান থাকতে হবে, কারণ আমাদের প্রতিটি উচ্চারিত শব্দের হিসাব আল্লাহর কাছে আছে। তাফসির অনুযায়ী, এই ফেরেশতাদের বলা হয় কিরামান কাতিবিন, যারা ভালো ও মন্দ উভয় কাজই লিখে রাখে। এর মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের মনে করিয়ে দেন যে, আমাদের প্রতিটি কাজ ও কথা, বিচার দিবসে আমাদের সামনে উপস্থাপিত হবে। সুতরাং, এ ধরনের আয়াত আমাদেরকে সবসময় আল্লাহর স্মরণে থাকার এবং সৎভাবে জীবনযাপন করার তাগিদ দেয়। এখানে আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে যে, নিজের কথাবার্তা এবং আচরণ সম্পর্কে সচেতন হওয়া আবশ্যক, কারণ কোনো কিছুই গোপন নয় এবং সবকিছু লিপিবদ্ধ হচ্ছে। এই আয়াত আমাদের জন্য একটি শিক্ষা এবং সতর্কবার্তা—আমাদের প্রতিটি কথা এবং কাজের জন্য আমাদেরকে একদিন আল্লাহর সামনে জবাবদিহি করতে হবে।
Last edited by a moderator: