প্রশ্ন: আমরা জানি, পেশাব বা পায়খানার রাস্তা দিয়ে বায়ু বা কিছু বের হলে ওযু ভেঙ্গে যায়। কিন্তু এটা প্রায় সব মেয়েরই ঘটে যে, পেশাবের রাস্তা দিয়ে অনেক সময় বায়ুর মত বের হয়। এতেও কি ওযু ভেঙ্গে যায়? এটা চাইলেও রোধ করা যায় না।
আসলে এটা অনেক লজ্জাজনক প্রশ্ন। কিন্তু অনেকেই এর সঠিক উত্তর জানি না। তাই দয়া করে সঠিক উত্তর দিয়ে উপকৃত করবেন বলে আশা করি।
উত্তর: দ্বীনী বিষয়ে প্রশ্ন করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ নয়:
লজ্জা বশত: দ্বীনী বিষয়ে প্রশ্ন করা থেকে বিরত থাকা সঙ্গত নয়।
قَالَ مُجَاهِدٌ لاَ يَتَعَلَّمُ الْعِلْمَ مُسْتَحْيٍ وَلاَ مُسْتَكْبِرٌ وَقَالَتْ عَائِشَةُ نِعْمَ النِّسَاءُ نِسَاءُ الأَنْصَارِ لَمْ يَمْنَعْهُنَّ الْحَيَاءُ أَنْ يَتَفَقَّهْنَ فِي الدِّينِ.
মুজাহিদ (রহ.) বলেন, ‘লাজুক এবং অহঙ্কারী ব্যক্তি জ্ঞান অর্জন করতে পারে না। ‘আয়িশাহ (রাযি.) বলেন, ‘আনসারী মহিলারাই উত্তম। লজ্জা তাদেরকে ইসলামী জ্ঞান অন্বেষণ থেকে ফিরিয়ে রাখতে পারেনি।” (সহীহ বুখারী হা/130] অধ্যায়ঃ ৩/ আল-ইলম (ধর্মীয় জ্ঞান) (كتاب العلم) তাওহীদ পাবলিকেশন)
প্রশ্নের উত্তর: মহিলাদের লজ্জাস্থান (সামনের রাস্তা) দিয়ে বায়ু নির্গত হলে তাতে ওযু নষ্ট হয় না।
এ মর্মে শাইখ আল্লামা মুহাম্মদ বিন সালিহ আল উসাইমীন (ফতোয়া ইবনে উসাইমীন ৪/১৪৭) এবং সৌদি আরবের স্থায়ী ফতোয়া কমিটি ফতোয়া প্রদান করেছেন।
উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল মাদানি
আসলে এটা অনেক লজ্জাজনক প্রশ্ন। কিন্তু অনেকেই এর সঠিক উত্তর জানি না। তাই দয়া করে সঠিক উত্তর দিয়ে উপকৃত করবেন বলে আশা করি।
উত্তর: দ্বীনী বিষয়ে প্রশ্ন করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ নয়:
লজ্জা বশত: দ্বীনী বিষয়ে প্রশ্ন করা থেকে বিরত থাকা সঙ্গত নয়।
قَالَ مُجَاهِدٌ لاَ يَتَعَلَّمُ الْعِلْمَ مُسْتَحْيٍ وَلاَ مُسْتَكْبِرٌ وَقَالَتْ عَائِشَةُ نِعْمَ النِّسَاءُ نِسَاءُ الأَنْصَارِ لَمْ يَمْنَعْهُنَّ الْحَيَاءُ أَنْ يَتَفَقَّهْنَ فِي الدِّينِ.
মুজাহিদ (রহ.) বলেন, ‘লাজুক এবং অহঙ্কারী ব্যক্তি জ্ঞান অর্জন করতে পারে না। ‘আয়িশাহ (রাযি.) বলেন, ‘আনসারী মহিলারাই উত্তম। লজ্জা তাদেরকে ইসলামী জ্ঞান অন্বেষণ থেকে ফিরিয়ে রাখতে পারেনি।” (সহীহ বুখারী হা/130] অধ্যায়ঃ ৩/ আল-ইলম (ধর্মীয় জ্ঞান) (كتاب العلم) তাওহীদ পাবলিকেশন)
প্রশ্নের উত্তর: মহিলাদের লজ্জাস্থান (সামনের রাস্তা) দিয়ে বায়ু নির্গত হলে তাতে ওযু নষ্ট হয় না।
এ মর্মে শাইখ আল্লামা মুহাম্মদ বিন সালিহ আল উসাইমীন (ফতোয়া ইবনে উসাইমীন ৪/১৪৭) এবং সৌদি আরবের স্থায়ী ফতোয়া কমিটি ফতোয়া প্রদান করেছেন।
উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল মাদানি