মুসলিম নারীর সাথে বিবাহ শুদ্ধ হবে না। নামায না পড়া অবস্থায় যদি তার বিবাহ বন্ধন হয়ে থাকে, তবে
বিবাহ বাতিল পরিগণিত হবে এবং স্ত্রী তার জন্য হালাল হবে না। যেহেতু আল্লাহ তাআলা মুহাজির মহিলাদের প্রসঙ্গে বলেন,
আবার বিবাহ বন্ধনের পর যদি নামায ত্যাগ করে, তবে সে বন্ধনও টুটে যাবে এবং তার জন্য স্ত্রী বৈধ হবে না। এর দলীল পূর্বোক্ত আয়াত।
(ইবনে উষাইমীন)
শাইখ আব্দুল হামীদ ফাইযী আল-মাদানীর
বিবাহ বাতিল পরিগণিত হবে এবং স্ত্রী তার জন্য হালাল হবে না। যেহেতু আল্লাহ তাআলা মুহাজির মহিলাদের প্রসঙ্গে বলেন,
ﻓَﺈﻥْ ﻋَﻠِﻤْﺘُﻤُﻮْﻫُﻦَّ ﻣُﺆْﻣِﻨَﺎﺕٍ ﻓَﻼَ ﺗَﺮْﺟِﻌُﻮْﻫُﻦَّ ﺇِﻟَﻰ ﺍﻟﻜُﻔَّﺎﺭِ ﻻَ ﻫُﻦَّ ﺣِﻞُّ ﻟَّﻬُﻢْ ﻭَﻻَﻫُﻢْ ﻳَﺤِﻠُّﻮْﻥَ ﻟَﻬُﻦَّঁ
অর্থাৎ, “যদি তোমরা জানতে পার যে, তারা বিশ্বাসিনী (মুমিন মহিলা) তবে তাদেরকে কাফেরদের নিকট ফিরিয়ে দিও না। মুমিন মহিলাগণ কাফের পুরুষদের জন্য বৈধ নয় এবং কাফের পুরুষরাও মুমিন মহিলাদের জন্য বৈধ নয়।” (সূরা মুমতাহিনা ১০ আয়াত)আবার বিবাহ বন্ধনের পর যদি নামায ত্যাগ করে, তবে সে বন্ধনও টুটে যাবে এবং তার জন্য স্ত্রী বৈধ হবে না। এর দলীল পূর্বোক্ত আয়াত।
(ইবনে উষাইমীন)
শাইখ আব্দুল হামীদ ফাইযী আল-মাদানীর