উত্তর : প্রথমতঃ এই হাদীসে মুমিন বান্দারা যে আল্লাহর অলী বা বন্ধু, তা বর্ণিত হয়েছে। যারা এসকল বান্দার সাথে শত্রুতা পোষণ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহ তা‘আলা দুনিয়াতেই ব্যবস্থা নেন।
দ্বিতীয়তঃ আল্লাহর নৈকট্য লাভের যে সকল মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে ফরয ইবাদতই প্রথম। তবে নফলের গুরুত্বও কম নয়।
তৃতীয়তঃ নফল ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর বিশেষ ভালোবাসা অর্জন করা যায়। আল্লাহ যখন কাউকে ভালোবাসেন তখন তিনি তার হাত, পা, চোখ ও কান হয়ে যান। অর্থাৎ আল্লাহ যে আমলগুলো ভালোবাসেন সে ব্যক্তি কেবল সেই আমলগুলো দেখা, শোনা এবং করার তাওফীক লাভ করে। আল্লাহর অপসন্দনীয় কোন আমল সে দেখতে-শুনতে পায় না এবং তা করতেও পারে না। কারণ তার সমস্ত অঙ্গ আল্লাহর ইচ্ছার অনুবর্তী হয়ে যায়। মূলত: আল্লাহ এভাবে তাকে দ্বীনের উপর হেফাযত করেন। চতুর্থত: যখন আল্লাহ তা‘আলা কাউকে ভালোবাসেন আর সে দো‘আ করে তখন আল্লাহ তা কবুল করেন (ইবনু হাজার, ফাৎহুল বারী ১১/৩৪৪; ইবনু বাত্তাল, শারহুল বুখারী ১০/২১২; মির‘আত ৭/৩৮৯; মিরকাত ৪/১৫৪৫ পৃ.)।
অতএব উক্ত হাদীস থেকে বিশেষ ব্যক্তি বা দলের ফায়েদা গ্রহণের কোন সুযোগ নেই।
দ্বিতীয়তঃ আল্লাহর নৈকট্য লাভের যে সকল মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে ফরয ইবাদতই প্রথম। তবে নফলের গুরুত্বও কম নয়।
তৃতীয়তঃ নফল ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর বিশেষ ভালোবাসা অর্জন করা যায়। আল্লাহ যখন কাউকে ভালোবাসেন তখন তিনি তার হাত, পা, চোখ ও কান হয়ে যান। অর্থাৎ আল্লাহ যে আমলগুলো ভালোবাসেন সে ব্যক্তি কেবল সেই আমলগুলো দেখা, শোনা এবং করার তাওফীক লাভ করে। আল্লাহর অপসন্দনীয় কোন আমল সে দেখতে-শুনতে পায় না এবং তা করতেও পারে না। কারণ তার সমস্ত অঙ্গ আল্লাহর ইচ্ছার অনুবর্তী হয়ে যায়। মূলত: আল্লাহ এভাবে তাকে দ্বীনের উপর হেফাযত করেন। চতুর্থত: যখন আল্লাহ তা‘আলা কাউকে ভালোবাসেন আর সে দো‘আ করে তখন আল্লাহ তা কবুল করেন (ইবনু হাজার, ফাৎহুল বারী ১১/৩৪৪; ইবনু বাত্তাল, শারহুল বুখারী ১০/২১২; মির‘আত ৭/৩৮৯; মিরকাত ৪/১৫৪৫ পৃ.)।
অতএব উক্ত হাদীস থেকে বিশেষ ব্যক্তি বা দলের ফায়েদা গ্রহণের কোন সুযোগ নেই।
সূত্র: আত-তাহরীক।
Last edited: