উত্তর : একজন মহিলা বিবাহ হওয়ার পরেও তার রক্তসম্পর্কীয় আত্মীয়ের পরিধি আগের মতই থাকবে। তবে বিয়ের পরে তার প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে, তার স্বামীর সেবা ও আনুগত্য করা। সুতরাং সেক্ষেত্রে রক্তসম্পর্কীয় আত্মীয়দের সাথে যথাসম্ভব সুসম্পর্ক রাখার চেষ্টা করবে। স্বামীর অনুমতি সাপেক্ষে তাদের সাথে দেখা-সাক্ষাৎ করবে, সম্ভব হলে তাদেরকে নিজ বাড়িতে দাওয়াত দিবে, কল বা মেসেজের মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করবে, তাদের বিপদে সাহায্য করবে এবং তাদের জন্য দু‘আ করবে। স্বামী ও স্ত্রী উভয়ের কর্তব্য হল- তারা উভয়ে উভয়ের নিকটাত্মীয়দেরকে সাহায্য-সহেযাগিতা করা এবং তাদের সাথে সদাচরণ করা (ফাতাওয়া ইসলামিয়্যাহ, ৪র্থ খণ্ড, পৃ. ১৯৫; ফাতাওয়াউল ইসলাম সুওয়াল ও জাওয়াব, প্রশ্ন নং-৭৫০৫৭)।
মনে রাখা দরকার যে, রক্ত সম্পর্কীয় আত্মীয়ের সাথে সুসম্পর্ক রক্ষা করা রিযিক ও হায়াত বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম।
আর নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
‘যে ব্যক্তি পসন্দ করে যে, তার জীবিকা বৃদ্ধি হোক অথবা তাঁর মৃত্যুর পরে সুনাম থাকুক, তবে সে যেন আত্মীয়ের সঙ্গে সদাচরণ করে’ (সহীহ বুখারী, হা/৫৯৮৬; সহীহ মুসলিম, হা/২৫৫৭)।
মনে রাখা দরকার যে, রক্ত সম্পর্কীয় আত্মীয়ের সাথে সুসম্পর্ক রক্ষা করা রিযিক ও হায়াত বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম।
আর নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
مَنْ سَرَّهُ أَنْ يُبْسَطَ لَهُ فِيْ رِزْقِهِ أَوْ يُنْسَأَ لَهُ فِيْ أَثَرِهِ فَلْيَصِلْ رَحِمَهُ
‘যে ব্যক্তি পসন্দ করে যে, তার জীবিকা বৃদ্ধি হোক অথবা তাঁর মৃত্যুর পরে সুনাম থাকুক, তবে সে যেন আত্মীয়ের সঙ্গে সদাচরণ করে’ (সহীহ বুখারী, হা/৫৯৮৬; সহীহ মুসলিম, হা/২৫৫৭)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: