শাইখ সালিহ আল-ফাওযান (হাফিযাহুলাহ) বলেছেন:
“বিয়ের আংটি (Wedding ring) এর ব্যাপারে যদি বলা হয়, তাহলে এটি মুসলমানদের ঐতিহ্য নয়। এটি মূলত এমন একটি আংটি যা বিবাহ উপলক্ষে (ভিন্ন সংস্কৃতিতে) পরা হয় । যদি কোনো ব্যক্তি বিশ্বাস করে যে, এটি স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা সৃষ্টি করবে এবং এটি খুলে রেখে দিলে এবং না পরলে তা বৈবাহিক সম্পর্ককে প্রভাবিত করবে , তাহলে এটি শিরক হিসাবে বিবেচিত হবে । এবং তা আইয়্যামে জাহেলিয়াতের বিশ্বাসের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হবে। তাই কোনো অবস্থাতেই বিয়ের আংটি পরা অনুমোদিত নয়।
প্রথমত: এটি ঐসকল লোকদের অন্ধ অনুসরণ, যাদের সাথে কোনো কল্যাণ নেই। এটি মুসলমানদের কাছে একটি ভিনদেশী রীতি এবং এটি মুসলমানদের প্রচলিত রীতিনীতির অন্তর্ভুক্ত নয়।
দ্বিতীয়ত: যদি এটি এমন কোনো বিশ্বাসের সাথে
সম্পৃক্ত হয় যে: এটি বৈবাহিক সম্পর্ককে প্রভাবিত করার ক্ষমতা রাখে, তাহলে এই কাজটি শিরকের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হবে।"
[আল মুনতাকা মিন ফাতাওয়া আশ শাইখ সালিহ আল ফাওযান, পৃষ্ঠা ১৩১৩]
“বিয়ের আংটি (Wedding ring) এর ব্যাপারে যদি বলা হয়, তাহলে এটি মুসলমানদের ঐতিহ্য নয়। এটি মূলত এমন একটি আংটি যা বিবাহ উপলক্ষে (ভিন্ন সংস্কৃতিতে) পরা হয় । যদি কোনো ব্যক্তি বিশ্বাস করে যে, এটি স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা সৃষ্টি করবে এবং এটি খুলে রেখে দিলে এবং না পরলে তা বৈবাহিক সম্পর্ককে প্রভাবিত করবে , তাহলে এটি শিরক হিসাবে বিবেচিত হবে । এবং তা আইয়্যামে জাহেলিয়াতের বিশ্বাসের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হবে। তাই কোনো অবস্থাতেই বিয়ের আংটি পরা অনুমোদিত নয়।
প্রথমত: এটি ঐসকল লোকদের অন্ধ অনুসরণ, যাদের সাথে কোনো কল্যাণ নেই। এটি মুসলমানদের কাছে একটি ভিনদেশী রীতি এবং এটি মুসলমানদের প্রচলিত রীতিনীতির অন্তর্ভুক্ত নয়।
দ্বিতীয়ত: যদি এটি এমন কোনো বিশ্বাসের সাথে
সম্পৃক্ত হয় যে: এটি বৈবাহিক সম্পর্ককে প্রভাবিত করার ক্ষমতা রাখে, তাহলে এই কাজটি শিরকের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হবে।"
[আল মুনতাকা মিন ফাতাওয়া আশ শাইখ সালিহ আল ফাওযান, পৃষ্ঠা ১৩১৩]