আপনার শত্রু বা হিংসুকের সাথে বিবাদে জড়ানো বোকামি। বরং আপনি তার অবস্থা জানার পর বাহ্যত এমন অবস্থা বজায় রাখবেন যাতে আপনাদের মাঝে স্বাভাবিকতা বজায় থাকে। সে যদি কৈফিয়ত পেশ করে ক্ষমা চায়, আপনি গ্রহণ করতে পারবেন। আর সে যদি ঝগড়া-বিবাদ করে, তাহলে আপনি ক্ষমা করে দিতে পারবেন। তাকে বাহ্যত দেখিয়ে দিবেন যে ঝগড়া-বিবাদের বিষয়টাতে আপনাদের অবস্থান কাছাকাছি।
.
তারপর গোপনে তার থেকে সতর্কতা অবলম্বন করে চলবেন। কখনো তার উপর নির্ভর করবেন না। বাহ্যত তার সাথে মিশলেও ভেতরে-ভেতরে তার সাথে দূরত্ব বজায় রাখুন। তার জন্য সবচেয়ে বড় শাস্তিই হবে তার ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দেওয়া। সে যদি বেশি করে গালমন্দ করে, আপনি আরো বেশি ক্ষমা করে উপেক্ষা করতে থাকুন।
তখন আপনার পক্ষ নিয়ে জনসাধারণ তাকে গালমন্দ করবে। আর সহিষ্ণুতার দরুন বিজ্ঞ মানুষেরা আপনার প্রশংসা করবে।
ইবনুল জাওযী (রাহিমাহুল্লাহ)
[সাইদুল খাত্বের: পৃ. ৩৫১]
.
তারপর গোপনে তার থেকে সতর্কতা অবলম্বন করে চলবেন। কখনো তার উপর নির্ভর করবেন না। বাহ্যত তার সাথে মিশলেও ভেতরে-ভেতরে তার সাথে দূরত্ব বজায় রাখুন। তার জন্য সবচেয়ে বড় শাস্তিই হবে তার ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দেওয়া। সে যদি বেশি করে গালমন্দ করে, আপনি আরো বেশি ক্ষমা করে উপেক্ষা করতে থাকুন।
তখন আপনার পক্ষ নিয়ে জনসাধারণ তাকে গালমন্দ করবে। আর সহিষ্ণুতার দরুন বিজ্ঞ মানুষেরা আপনার প্রশংসা করবে।
ইবনুল জাওযী (রাহিমাহুল্লাহ)
[সাইদুল খাত্বের: পৃ. ৩৫১]