Doing Automated Jobs
অধিকাংশ মানুষ বহু বিবাহকে ঘৃণা করার কারণ হচ্ছে সতীনের সংসারে অশান্তির বহিঃপ্রকাশ। পুরুষ তার একাধিক স্ত্রীকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না অথবা ইনসাফ ও ন্যায়পরায়ণতা বজায় রাখতে পারে না বলে যে অশান্তি সৃষ্টি হয়, তা দেখে মানুষ বহু বিবাহকে ঘৃণা করে। অথচ ইসলামে বিবাহের ব্যাপারে মৌলিক বিধান হল, সামর্থ্য থাকলে পুরুষ একাধিক বিবাহ করবে। তবে হবু স্ত্রীর মাঝে ইনসাফ বজায় না রাখতে পারলে একটি নিয়ে সন্তষ্ট হবে। মহান আল্লাহ বলেছেন,
“আর তোমরা যদি আশংকা কর যে, পিতৃহীনাদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে বিবাহ কর (স্বাধীন)নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে; দুই, তিন অথবা চার। আর যদি আশংকা কর যে, সুবিচার করতে পারবে না, তবে একজনকে (বিবাহ কর) অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত (ক্রীত অথবা যুদ্ধবন্দিনী) দাসীকে (স্ত্রীরূপে ব্যবহার কর)। এটাই তোমাদের পক্ষপাতিত্ব না করার অধিকতর নিকটবর্তী।” (নিসাঃ ৩)
পরন্ত বহু বিবাহ করা শর্তসাপেক্ষে সুন্নত ও আফযল। যেহেতু আমাদের গুরু মহানবী (সঃ) বহু বিবাহ করেছেন। ইবনে আব্বাস (রাঃ) সাঈদ বিন জুবাইরকে বলেছিলেন, ‘বিবাহ কর। কারণ এই উম্মতের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি , যার সবার বেশি স্ত্রী।’ অথবা ‘এই উম্মতের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তির সবার চেয়ে বেশি স্ত্রী ছিল। (আহমাদ, বুখারী)
উল্লেখ্য যে, একই সাথে চারটির বেশি স্ত্রী রাখা হারাম। যেমন উক্ত আয়াতে উল্লেখিত হয়েছে। সমানঅধিকার দিয়ে রাখার ক্ষমতা না হলে একটাই বিবাহ করতে হবে। তাতেও সক্ষম না হলে রোযা পালন করে যেতে হবে। (বুখারী ৫০৬৫, মুসলিম ১৪০০ নং)
“আর তোমরা যদি আশংকা কর যে, পিতৃহীনাদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে বিবাহ কর (স্বাধীন)নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে; দুই, তিন অথবা চার। আর যদি আশংকা কর যে, সুবিচার করতে পারবে না, তবে একজনকে (বিবাহ কর) অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত (ক্রীত অথবা যুদ্ধবন্দিনী) দাসীকে (স্ত্রীরূপে ব্যবহার কর)। এটাই তোমাদের পক্ষপাতিত্ব না করার অধিকতর নিকটবর্তী।” (নিসাঃ ৩)
পরন্ত বহু বিবাহ করা শর্তসাপেক্ষে সুন্নত ও আফযল। যেহেতু আমাদের গুরু মহানবী (সঃ) বহু বিবাহ করেছেন। ইবনে আব্বাস (রাঃ) সাঈদ বিন জুবাইরকে বলেছিলেন, ‘বিবাহ কর। কারণ এই উম্মতের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি , যার সবার বেশি স্ত্রী।’ অথবা ‘এই উম্মতের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তির সবার চেয়ে বেশি স্ত্রী ছিল। (আহমাদ, বুখারী)
উল্লেখ্য যে, একই সাথে চারটির বেশি স্ত্রী রাখা হারাম। যেমন উক্ত আয়াতে উল্লেখিত হয়েছে। সমানঅধিকার দিয়ে রাখার ক্ষমতা না হলে একটাই বিবাহ করতে হবে। তাতেও সক্ষম না হলে রোযা পালন করে যেতে হবে। (বুখারী ৫০৬৫, মুসলিম ১৪০০ নং)
সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তর।
লেখক: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
লেখক: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী