অন্যান্য ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান কী?

Golam Rabby

Knowledge Sharer

ilm Seeker
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
Joined
Jan 3, 2023
Threads
1,141
Comments
1,333
Solutions
1
Reactions
12,660
প্রথম সমাধান হলো, আল্লাহর দীনে ফিরে আসা। আমাদের ও আমাদের রবের মাঝে যে সম্পর্ক আছে, তা ঠিক করা।

দ্বিতীয়, তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করা। তাওহীদ এবং কুরআন ও সুন্নাহ থেকে প্রাপ্ত সঠিক আকীদাহর প্রতি মনোযোগ দেওয়া।

তৃতীয়, মুসলিমদের ঐক্যবদ্ধ করার জন্য আন্তরিক চেষ্টা ও পরিশ্রম করা। (তাওহীদ ও আকীদাহর) এই নীতির ওপর তাদের একত্রিত করতে হবে।

চতুর্থ, মতভেদ, খেয়ালখুশি এবং মতের পার্থক্য থেকে দূরে থাকা।

নবি ﷺ বলেছেন, "সময় আসছে যখন জাতিগুলো তোমাদের বিরুদ্ধে এমনভাবে ঝাঁপিয়ে পড়বে, যেমন ক্ষুধার্তরা খাবারের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।" সাহাবিরা জিজ্ঞেস করলেন, "হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি তখন সংখ্যায় কম থাকব?" তিনি বললেন, "না, বরং তোমরা তখন সংখ্যায় অনেক বেশি থাকবে। কিন্তু তোমরা স্রোতে ভেসে আসা ফেনার মতো হবে।"

পঞ্চম, যা কিছু ঘটছে, তার জন্য একে অপরকে দোষারোপ করা থেকে বিরত থাকা। বরং আমাদের নিজেদের আল্লাহর দিকে ফিরে আসতে হবে, তাওহীদ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করতে হবে এবং শিরক, বিদআত এবং পাপ থেকে পরিশুদ্ধ করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

এটাই সমাধান। এটাই একমাত্র সমাধান। মুসলিমদের ঐক্য কখনোই এই সমাধান ছাড়া সম্ভব নয়। আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যে, তিনি আমাদের সবাইকে এমন কাজে সফলতা দান করুন, যা তিনি পছন্দ করেন এবং তাতে সন্তুষ্ট হন।

━ শাইখ ড. সালিহ ইবনু সাদ আস সুহাইমি (রাহিমাহুল্লাহ), সাবেক প্রফেসর, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ও সদস্য, সৌদি স্থায়ী ফতোয়া কমিটি

– বিলিভার্স ভিশন পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিতব্য বই “আমাদের আকসা, আমাদের ফিলিস্তিন” থেকে।
 

Attachments

  • ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান কী.png
    ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান কী.png
    1 MB · Views: 54
আজ হারামাইন শারিফের এর ইমাম শেখ ইয়াসির আল দৌসারি রাঃ ফিলিস্তিন এর জন্যে দোয়া করেন এবং তিনি একটি স্ট্যাটাস দেন,
"যদি মুসলমানদের সমস্যাগুলা সুধু দোয়ার মাধ্যমে সমাধান করা যেত তাহলে আল্লাহর রাসুল সাঃ যুদ্ধ করতেন না কারন তিনি তাদের মধ্যে সেরা যাদের দোয়া কবুল হয়ে থাকে।"

এটা আমার ব্যাক্তিগত মতামত যে নিশ্চয়ই আমাদের শাসকদের অনেক কিছু করার আছে এজন্যে যেহেতু তাদের অনুমতি এবং নেতৃত্ব ছাড়া সাধারণ মুসলিমদের নিজ থেকে কিছু করার অনুমতি ইসলাম সমর্থন করে না এবং বরং ফিতনার সম্ভাবনা বেশী । আমাদের দেশ বা সৌদি যদি এমন কোনো জালিমদের দারা আক্রান্ত হয়, আল্লাহ'র কসম বসে সুধু দুয়া করা হবে না। আমি সাধারণ মুসলিম মাত্র এবং আল্লাহই সমস্তা প্রজ্ঞা এবং জ্ঞানের অধিকারী। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন এবং সঠিক পথে পরিচালনা করুন এবং তার নিকটই আমাদের প্রত্যাবর্তন। খুবই কষ্ট হচ্ছে এত অত্যাচার এবং জুলুম দেখতে। আল্লাহ আমাদের সবর দান করুন।
 
আজ হারামাইন শারিফের এর ইমাম শেখ ইয়াসির আল দৌসারি রাঃ ফিলিস্তিন এর জন্যে দোয়া করেন এবং তিনি একটি স্ট্যাটাস দেন,
"যদি মুসলমানদের সমস্যাগুলা সুধু দোয়ার মাধ্যমে সমাধান করা যেত তাহলে আল্লাহর রাসুল সাঃ যুদ্ধ করতেন না কারন তিনি তাদের মধ্যে সেরা যাদের দোয়া কবুল হয়ে থাকে।"

এটা আমার ব্যাক্তিগত মতামত যে নিশ্চয়ই আমাদের শাসকদের অনেক কিছু করার আছে এজন্যে যেহেতু তাদের অনুমতি এবং নেতৃত্ব ছাড়া সাধারণ মুসলিমদের নিজ থেকে কিছু করার অনুমতি ইসলাম সমর্থন করে না এবং বরং ফিতনার সম্ভাবনা বেশী । আমাদের দেশ বা সৌদি যদি এমন কোনো জালিমদের দারা আক্রান্ত হয়, আল্লাহ'র কসম বসে সুধু দুয়া করা হবে না। আমি সাধারণ মুসলিম মাত্র এবং আল্লাহই সমস্তা প্রজ্ঞা এবং জ্ঞানের অধিকারী। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন এবং সঠিক পথে পরিচালনা করুন এবং তার নিকটই আমাদের প্রত্যাবর্তন। খুবই কষ্ট হচ্ছে এত অত্যাচার এবং জুলুম দেখতে। আল্লাহ আমাদের সবর দান করুন।
ঐ স্ট্যাটাস ভুয়া। দয়া করে, চেক করুন।
 
আজ হারামাইন শারিফের এর ইমাম শেখ ইয়াসির আল দৌসারি রাঃ ফিলিস্তিন এর জন্যে দোয়া করেন এবং তিনি একটি স্ট্যাটাস দেন,
"যদি মুসলমানদের সমস্যাগুলা সুধু দোয়ার মাধ্যমে সমাধান করা যেত তাহলে আল্লাহর রাসুল সাঃ যুদ্ধ করতেন না কারন তিনি তাদের মধ্যে সেরা যাদের দোয়া কবুল হয়ে থাকে।"

এটা আমার ব্যাক্তিগত মতামত যে নিশ্চয়ই আমাদের শাসকদের অনেক কিছু করার আছে এজন্যে যেহেতু তাদের অনুমতি এবং নেতৃত্ব ছাড়া সাধারণ মুসলিমদের নিজ থেকে কিছু করার অনুমতি ইসলাম সমর্থন করে না এবং বরং ফিতনার সম্ভাবনা বেশী । আমাদের দেশ বা সৌদি যদি এমন কোনো জালিমদের দারা আক্রান্ত হয়, আল্লাহ'র কসম বসে সুধু দুয়া করা হবে না। আমি সাধারণ মুসলিম মাত্র এবং আল্লাহই সমস্তা প্রজ্ঞা এবং জ্ঞানের অধিকারী। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন এবং সঠিক পথে পরিচালনা করুন এবং তার নিকটই আমাদের প্রত্যাবর্তন। খুবই কষ্ট হচ্ছে এত অত্যাচার এবং জুলুম দেখতে। আল্লাহ আমাদের সবর দান করুন।
ভাই প্রথমত, আপনার শেয়ার করা তথ্যটি সম্পূর্ণ ভুয়া।

দ্বিতীয়ত, হারামাইন শরিফের ইমাম হলেই কেউ বিশাল বড় মুফতি হয়ে যান না এজন্য তারা কখনোই ফাতাওয়া দেন না। মসজিদের ইমাম আর ইসলামের ইমাম এক নয়। ইমাম নাসীরুদ্দিন আলবানী, ইমাম বিন বাজ, ইমাম উসাইমিন হলেন ইসলামের ইমাম। আপনি কাবার ইমামদের দেখবেন কখনো সালিহ আল ফাওযানের উপর কথা বলবে না বা সেই যোগ্যতা রাখে না। আমি উনাদের ছোট করে বলছি না আপনাকে পার্থক্য বুঝানোর জন্যে বলছি।
 
ভাই প্রথমত, আপনার শেয়ার করা তথ্যটি সম্পূর্ণ ভুয়া।

দ্বিতীয়ত, হারামাইন শরিফের ইমাম হলেই কেউ বিশাল বড় মুফতি হয়ে যান না এজন্য তারা কখনোই ফাতাওয়া দেন না। মসজিদের ইমাম আর ইসলামের ইমাম এক নয়। ইমাম নাসীরুদ্দিন আলবানী, ইমাম বিন বাজ, ইমাম উসাইমিন হলেন ইসলামের ইমাম। আপনি কাবার ইমামদের দেখবেন কখনো সালিহ আল ফাওযানের উপর কথা বলবে না বা সেই যোগ্যতা রাখে না। আমি উনাদের ছোট করে বলছি না আপনাকে পার্থক্য বুঝানোর জন্যে বলছি।

আসসালামু আলাইকুম ভাই, আপনি যথার্থ বলেছেন আলেমদের ফতোয়া দেওয়ার র‍্যাঙ্ক এবং ইলম সম্পর্কে। আমি সুধু এটা বলার কারণ আমাদের সাধারণ থেকে অবশ্যই তার অবস্থান এবং জ্ঞান বেশী এবং অবশ্যই এটা একটা ব্যাক্তিগত মত মাত্র। তবে আমার জানা ছিলো না এটা ভুয়া কারণ খুব বিশস্ত্য একজনের কাছ থেকে দেখা যিনি আমার জানামতে মিথ্যে বলে না, তবে আল্লাহ ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের সাহায্য করুন।
 
আসসালামু আলাইকুম ভাই, আপনি যথার্থ বলেছেন আলেমদের ফতোয়া দেওয়ার র‍্যাঙ্ক এবং ইলম সম্পর্কে। আমি সুধু এটা বলার কারণ আমাদের সাধারণ থেকে অবশ্যই তার অবস্থান এবং জ্ঞান বেশী এবং অবশ্যই এটা একটা ব্যাক্তিগত মত মাত্র। তবে আমার জানা ছিলো না এটা ভুয়া কারণ খুব বিশস্ত্য একজনের কাছ থেকে দেখা যিনি আমার জানামতে মিথ্যে বলে না, তবে আল্লাহ ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের সাহায্য করুন।
ওয়া আলাইকুমুসসালাম
যিনি আপনাকে সংবাদটি দিয়েছেন তিনি যাচাই করে দেন নি। আসলে বিপদে মানুষের বিবেক কাজ কম করে মুসলমানদের এমন বিপদের মূহুর্তে উনি এটাকেই সত্য মনে করে আপনাকে বলেছেন।

আরেকটা বিষয় আমি লক্ষ্য করেছি বর্তমানে যুবকেরা নিজের আকল-জ্ঞানকে আলেমদের ফাতাওয়ার উপর স্থান দেয়।

আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক।

@moderators এখানের ভুয়া তথ্যগুলো রিমুভ করবেন।
 
@Arman_Bhuiyan
এটি শাইখ ইয়াসিরের কোন আইডি নয়।
মক্কা বা মদিনার কোন ইমামের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল বা ইউটিউব চ্যানেল নাই।

ইমামদের চুক্তির আওতায় এটি থাকা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এছাড়া অতিথি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া কারোও এমন কোন কিছু নেই।

ভেরিফাইড এখন টাকা দিয়েই করা যায় নানা কৌশল অবলম্বন করে। যারা নীল চিহ্ন দেখেই আসল মনে করেন তারা ফেইসবুক থেকে বের হয়ে কবরস্থানে চলে যান।

© Safwan Ale Saif


অতিরিক্ত সংযোজন:

IMG_3421.jpeg


১. পেইজে গিয়ে শাইখের নামের ইংরেজি বানান দেখুন।
ভুল বানান: yasser aldosri
সঠিক বানান: Yasir Ad Dawsary

২. একজন শারীয়াহ বিশেষজ্ঞ আলিমের বানানে এমন বাচ্চাদের মতো ভুল হতেই পারে না। উপরের স্ক্রিনশট দেখুন;
ভুল বানান: لم تبقى
সঠিক: لم تبق

© Sabbir Rayhan Tahseen
 
ওয়া আলাইকুমুসসালাম
যিনি আপনাকে সংবাদটি দিয়েছেন তিনি যাচাই করে দেন নি। আসলে বিপদে মানুষের বিবেক কাজ কম করে মুসলমানদের এমন বিপদের মূহুর্তে উনি এটাকেই সত্য মনে করে আপনাকে বলেছেন।

আরেকটা বিষয় আমি লক্ষ্য করেছি বর্তমানে যুবকেরা নিজের আকল-জ্ঞানকে আলেমদের ফাতাওয়ার উপর স্থান দেয়।

আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক।

@moderators এখানের ভুয়া তথ্যগুলো রিমুভ করবেন।

জাযাকাল্লাহু খইরান আখি! রাব্বি ভাই ই প্রথম মেনশন করেছে এবং এখন আপনিও করলেন। আল্লাহ একটা ভুল জানা থেকে এভাবেই রক্ষা করলেন, তার কাছেই শুকরিয়া আদায় করি, আলহামদুলিল্লাহ। যুবকদের ব্যাপারে যার জ্ঞান আছে কোনো ফতোয়া ভালো না লাগলেও ইমামদের/আলিমদের উপর আমাদের সাধারণ মানুষের ফতোয়া দিতে যাওয়া গোমরাহিতে পরার মতন। ফতওয়া দিতে সেই পর্যায়ের ইলম অবশ্যই লাগে আমাদের সেটা নেই, আল্লাহ আমার ভুলত্রুটি ক্ষমা করুন। এখন নেটের/বই পুস্তকের কারনে আমরা যেটা করতে পারি, পড়াশুনা করে জানতে পারি কোন শেইখ এর মতামত কি ব্যাপারে। ধরুন, আমি শেইখ উসাইমিন রাঃ এর রাসুল সাঃ এর সালাত বইটা পড়ার পর শেইখ নাসিরুদ্দিন আলবানি রাঃ এর টা থেকে বেশী গভীর এবং কিছু ক্ষেত্রে ভিন্ন ব্যাখ্যা পেয়েছি কিছু বিষয়ে। যেমন, অনেকে সিজদাতে হাত আগে ফেলাকে সুন্নাহ বলেছেন উটের মতন না বসার জন্যে, অথচ আমার যতটুকুন মনে পড়ছে তিনি বলেছেন উট কিভাবে বসে? প্রথমে মাথার দিক ধাপ করে নিচে করে বসে, তাই আগে আমরা হাত ফেলে সিজদাতে গেলে ্সেই উটের মতনই হয় অতএব হাটু আগেই পড়বে যেটা আমাদের জন্যে স্বাভাবিক। এটা আমার আকলে সঠিক মনে হয়েছে এবং আমার অধ্যয়নের নিয়ত এখানে ইলম অর্জন এবং আমার সালাহকে আরো সুন্দর এবং সুন্নাহের দিকে নেওয়া। আমার জন্যে যেটা সহজ এমন বেছে বেছে ফতোয়া শপিং বা মানুষের সাথে তর্কে জড়ানো নয়। আলহামদুলিল্লাহ, যে ইখলাসের সাথে আল্লাহ'র উপর ভরসা করে, আল্লাহ তাকে সর্বদা সঠিক পথেই গাইড করবেন।
 
Back
Top