ইমাম আল-বারবাহারী রাহিমাহুল্লাহ (মৃ. ৩২৯হি) বলেছেন:
“যখন ফিতনা সংঘটিত হয়, তখন আপনার গৃহে অবস্থান করুন এবং ফিতনার পরিবেশ ছেড়ে পলায়ন করুন। এবং কোনো দলের পক্ষালম্বন থেকে সাবধান থাকুন। দুনিয়াবি কারণে
মুসলিমদের মাঝে যে সকল বিবাদ সংঘটিত হয় সেগুলো ফিতনা। সুতরাং শুধু আল্লাহকে ভয় করুন, যাঁর কোনো শরীক নেই, এবং তাঁর প্রতি অনুগত হোন – ফিতনার মুখোমুখি হবেন না, সংঘাতে লিপ্ত হবেন না, এসবের মাঝে পতিত হবেন
না, কারো পক্ষ নিবেন না অথবা কোনো এক পক্ষের প্রতি ঝুঁকে পড়বেন না এবং তাদের কোনো কার্যকলাপকেই ভালোবাসতে যাবেন না কেননা নিশ্চয়ই কথিত আছে: ‘যে ব্যক্তি কোনো সম্প্রদায়ের
কার্যকলাপকে ভালোবাসে, তা ভালো হোক বা মন্দ, সে ঐ ব্যক্তির ন্যায় যে সেই কাজগুলো করে।’ আল্লাহ যেন আমাদের এবং আপনাদেরকে তাঁর সন্তুষ্টির দিকে পরিচালিত করেন এবং আমাদের এবং আপনাদেরকে তাঁর অবাধ্যতা থেকে রক্ষা করেন।”
(ইতহাফ আল-ক্বারী নং ১১৪, ২/৮৭)
“যখন ফিতনা সংঘটিত হয়, তখন আপনার গৃহে অবস্থান করুন এবং ফিতনার পরিবেশ ছেড়ে পলায়ন করুন। এবং কোনো দলের পক্ষালম্বন থেকে সাবধান থাকুন। দুনিয়াবি কারণে
মুসলিমদের মাঝে যে সকল বিবাদ সংঘটিত হয় সেগুলো ফিতনা। সুতরাং শুধু আল্লাহকে ভয় করুন, যাঁর কোনো শরীক নেই, এবং তাঁর প্রতি অনুগত হোন – ফিতনার মুখোমুখি হবেন না, সংঘাতে লিপ্ত হবেন না, এসবের মাঝে পতিত হবেন
না, কারো পক্ষ নিবেন না অথবা কোনো এক পক্ষের প্রতি ঝুঁকে পড়বেন না এবং তাদের কোনো কার্যকলাপকেই ভালোবাসতে যাবেন না কেননা নিশ্চয়ই কথিত আছে: ‘যে ব্যক্তি কোনো সম্প্রদায়ের
কার্যকলাপকে ভালোবাসে, তা ভালো হোক বা মন্দ, সে ঐ ব্যক্তির ন্যায় যে সেই কাজগুলো করে।’ আল্লাহ যেন আমাদের এবং আপনাদেরকে তাঁর সন্তুষ্টির দিকে পরিচালিত করেন এবং আমাদের এবং আপনাদেরকে তাঁর অবাধ্যতা থেকে রক্ষা করেন।”
(ইতহাফ আল-ক্বারী নং ১১৪, ২/৮৭)