Doing Automated Jobs
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নজদের কতক লোক জিজ্ঞেস করল, তখন তিনি আরাফায় ছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল, হজ কি? “তিনি একজন ঘোষণাকারীকে ঘোষণা করার নির্দেশ দিলেন যে, আরাফাই হজ। (১০ তারিখের, মুযদালিফার) রাতে যে ফজর উদয় হওয়ার আগে আরাফায় পৌঁছল সে হজ পেল।[1] মিনার দিন তিনটি, যে দু’দিনে দ্রুত করল তার পাপ নেই, আর যে তিন দিন দেরী করল তারও পাপ নেই”[2]।[3]
[1] ‘আরাফায় অবস্থান করার মেয়াদ ৯ম তারিখ সূর্য ঢলে যাওয়ার পর থেকে মুযদালিফার রাতের শেষ সময় পর্যন্ত। যে ১০ম তারিখ সুবহে সাদিকের আগে আরাফায় পৌঁছল সে হজ পেল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সূর্য ঢলে যাওয়ার পর এক আযান ও দুই একামত দ্বারা জোহর ও আসর সালাত জোহরের সময় একত্র আদায় করে সূর্য অস্ত যাওয়া পর্যন্ত ‘আরাফায় অবস্থান করেন। -অনুবাদক।
[2] তিরমিযী, নাসাঈ ও আবু দাউদ।
[3] ইবনে উসাইমীন বলেন: “এ কথার অর্থ হজের জন্য আরাফায় অবস্থান করা জরুরি, যে আরাফায় অবস্থান করল না তার হজ হল না। আবার আরাফায় অবস্থান করাই হজের শেষ আমল নয়, বরং আরো কাজ বাকি থাকে, যেমন মুজদালিফায় অবস্থান, তাওয়াফে ইফাদাহ, সাফা ও মারওয়ার সাঈ, পাথর নিক্ষেপ ও মিনায় রাত যাপন করা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল আরাফায় অবস্থান করা। তাই আহলে ইলমগণ বলেছেন, যার ওকুফে আরাফা ছুটে গেল, তার হজ ছুটে গেল”। মাজমু ফতোয়া ইবন উসাইমীন: (২৩/২৪) অনুবাদক।
সূত্র: ইসলামহাউজ.কম।
[1] ‘আরাফায় অবস্থান করার মেয়াদ ৯ম তারিখ সূর্য ঢলে যাওয়ার পর থেকে মুযদালিফার রাতের শেষ সময় পর্যন্ত। যে ১০ম তারিখ সুবহে সাদিকের আগে আরাফায় পৌঁছল সে হজ পেল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সূর্য ঢলে যাওয়ার পর এক আযান ও দুই একামত দ্বারা জোহর ও আসর সালাত জোহরের সময় একত্র আদায় করে সূর্য অস্ত যাওয়া পর্যন্ত ‘আরাফায় অবস্থান করেন। -অনুবাদক।
[2] তিরমিযী, নাসাঈ ও আবু দাউদ।
[3] ইবনে উসাইমীন বলেন: “এ কথার অর্থ হজের জন্য আরাফায় অবস্থান করা জরুরি, যে আরাফায় অবস্থান করল না তার হজ হল না। আবার আরাফায় অবস্থান করাই হজের শেষ আমল নয়, বরং আরো কাজ বাকি থাকে, যেমন মুজদালিফায় অবস্থান, তাওয়াফে ইফাদাহ, সাফা ও মারওয়ার সাঈ, পাথর নিক্ষেপ ও মিনায় রাত যাপন করা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল আরাফায় অবস্থান করা। তাই আহলে ইলমগণ বলেছেন, যার ওকুফে আরাফা ছুটে গেল, তার হজ ছুটে গেল”। মাজমু ফতোয়া ইবন উসাইমীন: (২৩/২৪) অনুবাদক।
সূত্র: ইসলামহাউজ.কম।