Doing Automated Jobs
উত্তর : পুনরায় বিতর পড়তে হবে না। কারণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘এক রাতে দুই বিতর নেই’ (তিরমিযী হা/৪৭০; আবুদাঊদ হা/১৪৩৯)।
আর তাহাজ্জুদ ফউত হওয়ার আশংকা থাকলে রাতের প্রথম ভাগে বিতর ছালাতের পর দু’রাক‘আত নফল ছালাত আদায় করলে সেটাই তার রাত্রির নফল ছালাতের স্থলাভিষিক্ত হবে (দারেমী, মিশকাত হা/১২৮৬; ছহীহাহ হা/১৯৯৩)। তাছাড়া ইচ্ছা থাকা সত্ত্বে্ও তাহাজ্জুদ আদায় করতে না পারলে সূর্য উদিত হওয়ার পর থেকে যোহরের পূর্ব পর্যন্ত যেকোন সময় বিতরের ক্বাযা আদায় করবে। এতে সে রাতে বিতর আদায়ের নেকী পেয়ে যাবে’ (মুসলিম হা/৭৪৭; মিশকাত হা/১২৪৭; ছহীহুত তারগীব হা/৬৬৩)। স্মর্তব্য যে, ফজরের ইক্বামতের পূর্ব পর্যন্ত বিতর আদায় করা যায়। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি বিতর আদায় না করে ঘুমিয়ে পড়ল বা ভুলে গেল, সে যেন সকাল হলে বা স্মরণ হ’লে তা আদায় করে নেয়’ (আবুদাউদ হা/১৪৩১; তিরমিযী হা/৪৬৬; মিশকাত হা/১২৬৮)। হাদীছটির ব্যাখ্যায় শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়াহ (রহঃ) বলেন, ফজর উদিত হওয়ার পর থেকে ছালাত শুরুর পূর্ব পর্যন্ত বিতর আদায় করা যায়। যেমন ইবনু ওমর, আয়েশা ও অনেকে করতেন’ (মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২৩/৮৯; ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) পৃঃ ১৮১)।
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।
আর তাহাজ্জুদ ফউত হওয়ার আশংকা থাকলে রাতের প্রথম ভাগে বিতর ছালাতের পর দু’রাক‘আত নফল ছালাত আদায় করলে সেটাই তার রাত্রির নফল ছালাতের স্থলাভিষিক্ত হবে (দারেমী, মিশকাত হা/১২৮৬; ছহীহাহ হা/১৯৯৩)। তাছাড়া ইচ্ছা থাকা সত্ত্বে্ও তাহাজ্জুদ আদায় করতে না পারলে সূর্য উদিত হওয়ার পর থেকে যোহরের পূর্ব পর্যন্ত যেকোন সময় বিতরের ক্বাযা আদায় করবে। এতে সে রাতে বিতর আদায়ের নেকী পেয়ে যাবে’ (মুসলিম হা/৭৪৭; মিশকাত হা/১২৪৭; ছহীহুত তারগীব হা/৬৬৩)। স্মর্তব্য যে, ফজরের ইক্বামতের পূর্ব পর্যন্ত বিতর আদায় করা যায়। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি বিতর আদায় না করে ঘুমিয়ে পড়ল বা ভুলে গেল, সে যেন সকাল হলে বা স্মরণ হ’লে তা আদায় করে নেয়’ (আবুদাউদ হা/১৪৩১; তিরমিযী হা/৪৬৬; মিশকাত হা/১২৬৮)। হাদীছটির ব্যাখ্যায় শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়াহ (রহঃ) বলেন, ফজর উদিত হওয়ার পর থেকে ছালাত শুরুর পূর্ব পর্যন্ত বিতর আদায় করা যায়। যেমন ইবনু ওমর, আয়েশা ও অনেকে করতেন’ (মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২৩/৮৯; ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) পৃঃ ১৮১)।
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।