‼️ পোস্টটি সুন্দরভাবে দেখতে এখানে ক্লিক করুন।‼️

প্রশ্নোত্তর প্রশ্ন : একটি বইয়ে দেখলাম যে, তাসবীহ, তাহলীল, তাকবীর বেশী বেশী পাঠ করলে নিফাক্ব হ’তে মুক্তি পাওয়া যায়, এটা নাসাঈতেও বর্ণিত আছে। এখন আমার প্রশ্ন হ’ল হা

FORUM BOT

Doing Automated Jobs

Threads
4,138
Comments
4,353
Solutions
1
Reactions
34,857
Credits
24,212
উত্তর : প্রশ্নে বর্ণিত মর্মে কোন হাদীছ পাওয়া যায় না। তবে নিঃসন্দেহে অধিকহারে যিকির করলে হৃদয় কলুষমুক্ত থাকে (তিরমিযী হা/৩৩৭৭, সনদ ছহীহ)। আর আমলগত নিফাক্বের কারণে কেউ স্থায়ীভাবে জাহান্নামী হবে না। কেবলমাত্র যারা আক্বীদাগত মুনাফিক্ব তারাই স্থায়ী এবং জাহান্নামের সর্বনিম্নস্তরে অবস্থান করবে। তাদের ব্যাপারে আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই মুনাফিকরা থাকবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে। আর তুমি কখনো তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী পাবে না’ (নিসা ৪/১৪৫)। তবে এরা যদি তওবা করে ও নিজেদের সংশোধন করে তাহ’লে আল্লাহ তাদের ক্ষমা করে দিবেন (নিসা ৪/১৪৬)। বিদ্বানগণ নিফাক্বকে দু’ভাগে ভাগ করেছেন। ছোট নিফাক্ব ও বড় নিফাক্ব। ছোট নিফাক্ব হ’ল আমলগত নিফাক্বী, যা কবীরা গুনাহ হ’তে পারে। আর বড় নিফাক্ব হ’ল আক্বীদাগত বিষয়ে নিফাক্ব, যা কুফরীর চেয়েও মারাত্মক। যেমন সূরা বাক্বারাহর প্রথম দিকে ৮-২০ তেরটি আয়াতে তাদের বৈশিষ্ট্য সমূহ বর্ণনা করা হয়েছে (ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূঊল ফাতাওয়া ২৮/৪৩৪-৪৩৫; ইবনুল ক্বাইয়িম, মাদারেজুস সালেকীন ১/৩৭৬)
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।
 

Share this page