উত্তর : উক্ত বক্তব্য ইমাম আবু হানীফা (রাহিমাহুল্লাহ)-এর নামে চালিয়ে দেয়া হয়েছে। কারণ এর কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না। বরং এক রাক‘আত বিতরের অনেক ছহীহ হাদীছ বর্ণিত হয়েছে (ছহীহ বুখারী, হা/৯৯৫, (ইফাবা হা/৯৪১, ২/২২৭ পৃ.) ও হা/৯৯০, (ইফাবা হা/৯৩৭, ২/২২৫ পৃ.); ছহীহ মুসলিম, হা/৭৪৯, (ইফাবা হা/১৫৮৮) ও হা/৭৫২ (ইফাবা হা/১৬১৮-১৬২১); আবূ দাঊদ, হা/১৪২২; তিরমিযী, হা/৪৬১; ছহীহ নাসাঈ হা/১৬৯৩; ইবনু মাজাহ, হা/১১৭৪; মিশকাত হা/১২৫৪-১২৫৫; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১১৮৬, ৩/১৩১)। সূত্র: মাসিক আল-ইখলাছ।