উসমান ইবনুল হাইসাম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, বসরায় সাদ গোত্রের এক লোক বাস করতেন। তিনি উবাইদুল্লাহ ইবনু যিয়াদের সভাসদ ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি ছিলেন। একবার ছাদ থেকে পড়ে তার পা ভেঙে যায়। আবু কিলাবা তাকে দেখতে আসেন। অতঃপর সান্ত্বনা দিয়ে বলেন, আমি আশা করি, এটা তোমার জন্য কল্যাণকর হবে।
তিনি বললেন, ভাঙা পায়ে আবার কীসের কল্যাণ, আবু কিলাবা!
আবু কিলাবা বললেন, গোপন বিষয়ে আল্লাহই অধিক অবগত।
তিন দিন পর তার কাছে উবাইদুল্লাহ ইবনু যিয়াদের একটি পত্র আসে। তাতে এই মর্মে নির্দেশ দেওয়া হয় যে-
‘এক্ষুণি সবাইকে আল্লাহর রাসূলের দৌহিত্র-হুসাইন ইবনু আলী রাযিয়াল্লাহু আনহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামতে হবে।’
তিনি দূতকে বলেন, তুমি তো আমার অবস্থা দেখতেই পাচ্ছ। উবাইদুল্লাহ ইবনু যিয়াদকে আমার দুরবস্থার কথা বলো। এরপর সাত দিন যেতে-না-যেতেই হুসাইন (রাযিয়াল্লাহু আনহু)'র শহীদ হওয়ার সংবাদ আসে। তখন তিনি বলেন, আল্লাহ আবু কিলাবার ওপর রহম করুন! তিনি সত্যই বলেছেন। পা ভাঙাটাই আমার জন্য কল্যাণকর ছিল!
— সিফাতুস সাফওয়া : ৩/২৩৮
তিনি বললেন, ভাঙা পায়ে আবার কীসের কল্যাণ, আবু কিলাবা!
আবু কিলাবা বললেন, গোপন বিষয়ে আল্লাহই অধিক অবগত।
তিন দিন পর তার কাছে উবাইদুল্লাহ ইবনু যিয়াদের একটি পত্র আসে। তাতে এই মর্মে নির্দেশ দেওয়া হয় যে-
‘এক্ষুণি সবাইকে আল্লাহর রাসূলের দৌহিত্র-হুসাইন ইবনু আলী রাযিয়াল্লাহু আনহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামতে হবে।’
তিনি দূতকে বলেন, তুমি তো আমার অবস্থা দেখতেই পাচ্ছ। উবাইদুল্লাহ ইবনু যিয়াদকে আমার দুরবস্থার কথা বলো। এরপর সাত দিন যেতে-না-যেতেই হুসাইন (রাযিয়াল্লাহু আনহু)'র শহীদ হওয়ার সংবাদ আসে। তখন তিনি বলেন, আল্লাহ আবু কিলাবার ওপর রহম করুন! তিনি সত্যই বলেছেন। পা ভাঙাটাই আমার জন্য কল্যাণকর ছিল!
— সিফাতুস সাফওয়া : ৩/২৩৮