- Joined
- Mar 15, 2025
- Threads
- 19
- Comments
- 20
- Reactions
- 210
- Thread Author
- #1
আবু সাঈদ আল-খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
নবী (সাঃ) বলেনঃ যে কোন মুসলমান ব্যক্তি পাপাচার বা আত্মীয় সম্পর্ক ছিন্ন করার দোয়া ব্যতীত যে কোন দোয়া করলে আল্লাহ তাকে তিনটি জিনিসের যে কোন একটি দান করেনঃ (১) হয় দ্রুত তার দোয়া কবুল করেন অথবা (২) তা তার পরকালের জন্য সঞ্চিত রাখেন অথবা (৩) অনুরূপ কোন ক্ষতি তার থেকে অপসারিত করেন। এক ব্যক্তি বললো, তাহলে সে তো অধিক পরিমাণে দোয়া করতে পারে। তিনি বলেনঃ আল্লাহ তার চেয়েও অধিক কবুল কারী। (তিরমিযী,আহমাদ, হাকিম, তহাকিম) আদাবুল মুফরাদ, হাদিস নং ৭১৫ | হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
আবূ উমামাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
তিনি বলেন, বলা হল, হে আল্লাহ্র রাসূল! কোন সময়ের দু’আ বেশী (শোনা) গ্রহণযোগ্য হয়? তিনি বললেন, শেষ রাতের মাঝ ভাগের এবং ফরয নামায গুলোর পরবর্তী দু’আ। - হাসান: তা’লিকুর রাগীব (হাঃ ২/২৭৬), আল –কালিমুত তাইয়্যিব (হাঃ ১১৩/৭০), তাহকিক সানী। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৪৯৯ | হাদিসের মান: হাসান হাদিস।
রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, রুকুতে তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদা বর্ণনা কর। আর সিজদায় তোমরা দোয়া করতে চেষ্টা কর। তোমাদের জন্য দোয়া কবুল হওয়ার উপযুক্ত সময় এটাই। - সুনান আন নাসাই-১১২০ | হাদীসের মান: সহীহ হাদীস।
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ আযান ও ইক্বামতের মধ্যবর্তী সময়ের দু’আ কখনো প্রত্যাখ্যাত হয় না। - সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৫২১ | হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ মহামহিম আল্লাহ্ তা’আলা প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশ অবশিষ্ট থাকাকালে পৃথিবীর নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করে ঘোষণা করতে থাকেনঃ কে আছে এমন, যে আমাকে ডাকবে? আমি তার ডাকে সাড়া দিব। কে আছে এমন যে, আমার নিকট চাইবে। আমি তাকে তা দিব। কে আছে এমন যে আমার নিকট ক্ষমা চাইবে? আমি তাকে ক্ষমা করব। - সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৫ | হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
ইবনু উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন : কেউ অযু করে রাত্রি যাপন করলে তার কাছাকাছি একজন ফিরিশতা রাত্রি যাপন করেন। সে জাগ্রত হওয়ার আগ পর্যন্ত (বা জাগ্রত হলে) ঐ ফিরিশতা তার জন্য এই বলে দু'আ করেন : হে আল্লাহ! আপনার এই বান্দাকে ক্ষমা করে দিন কেননা সে পবিত্রতা অর্জন করে রাত্রি যাপন করেছে। - সিলসিলাতুল আহাদীসিস সহীহাহ-২৫৩৯, সহীহ আত তারগীব-৫৯৭, মাজমাউয যাওয়ায়িদ-১৭০৭৪, ইবনু হিব্বান--১০৫৭ | হাদিসের মান: হাসান সহীহ।
মু’আয ইবনু জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিত: নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: যে মুসলিম ব্যক্তি পবিত্র অবস্থায় ও মহান আল্লাহকে স্মরণ করে রাত কাটায় (ঘুমায়) এবং রাতে জেগে আল্লাহর নিকট দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ লাভের দু’আ করে, আল্লাহ তাকে তা দান করেন। - আহম্মাদ-১৭০২১, সুনানে আবু দাউদ/-৫০৪২ | হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
উবাদাহ ইবনু সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন। যে ব্যক্তি রাতে জেগে ওঠে (উপরোক্ত ) দু’আ পড়ে – (দু’আর অর্থ ) “এক আল্লাহ্ ব্যতীত প্রকৃত কোন ইলাহ নেই। তিনি এক তাঁর কোন শরীক নেই। রাজ্য তাঁরই। যাবতীয় প্রশংসা তাঁরই। তিনিই সব কিছুর উপরে শক্তিমান। যাবতীয় হাম্দ আল্লাহ্রই জন্য, আল্লাহ্ তা’আলা পবিত্র, আল্লাহ্ ব্যতীত সত্য কোন ইলাহ নেই। আল্লাহ্ মহান, গুনাহ হতে বাঁচার এবং নেক কাজ করার কোন শক্তি নেই আল্লাহ্র তাওফীক ব্যতীত”। অতঃপর বলে, “হে আল্লাহ্ ! আমাকে ক্ষমা করুন”। বা (অন্য কোন ) দু’আ করে, তাঁর দুআ কবুল হয়। অতঃপর উযু করে (সালাত আদায় করলে ) তার সালাত কবুল হয়। - সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৫৪ | হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
দোয়াটি: লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহূ লা- শারীকালাহূ, লাহুল মুলকু, ওয়ালাহুল হামদু, ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শায়ইন ক্বাদীর। আলহামদুলিল্লাহি,ওয়াসুবহানাল্লাহি ওয়া লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু, ওয়াল্লা-হু আকবার, ওয়া লা- হাওলা ওয়ালা- কুওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হ, আল্লাহুম্মাগ ফিরলী
কপি ও শেয়ার করুন:
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি ভাল কাজের পথ দেখাবে, সে তার প্রতি আমলকারীর সমান নেকী পাবে।’’ ( সহীহ মুসলিম ৪৭৯৩, তিরমিযী ২৬৭১, আবূ দাউদ ৫১২৯)
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ যে লোক সঠিক পথের দিকে ডাকে তার জন্য সে পথের অনুসারীদের প্রতিদানের সমান প্রতিদান রয়েছে। এতে তাদের প্রতিদান হতে সামান্য ঘাটতি হবে না। - সহীহ মুসলিম-৬৬৯৭ (সহীহ)।
নবী (সাঃ) বলেনঃ যে কোন মুসলমান ব্যক্তি পাপাচার বা আত্মীয় সম্পর্ক ছিন্ন করার দোয়া ব্যতীত যে কোন দোয়া করলে আল্লাহ তাকে তিনটি জিনিসের যে কোন একটি দান করেনঃ (১) হয় দ্রুত তার দোয়া কবুল করেন অথবা (২) তা তার পরকালের জন্য সঞ্চিত রাখেন অথবা (৩) অনুরূপ কোন ক্ষতি তার থেকে অপসারিত করেন। এক ব্যক্তি বললো, তাহলে সে তো অধিক পরিমাণে দোয়া করতে পারে। তিনি বলেনঃ আল্লাহ তার চেয়েও অধিক কবুল কারী। (তিরমিযী,আহমাদ, হাকিম, তহাকিম) আদাবুল মুফরাদ, হাদিস নং ৭১৫ | হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
আবূ উমামাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
তিনি বলেন, বলা হল, হে আল্লাহ্র রাসূল! কোন সময়ের দু’আ বেশী (শোনা) গ্রহণযোগ্য হয়? তিনি বললেন, শেষ রাতের মাঝ ভাগের এবং ফরয নামায গুলোর পরবর্তী দু’আ। - হাসান: তা’লিকুর রাগীব (হাঃ ২/২৭৬), আল –কালিমুত তাইয়্যিব (হাঃ ১১৩/৭০), তাহকিক সানী। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৪৯৯ | হাদিসের মান: হাসান হাদিস।
রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, রুকুতে তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদা বর্ণনা কর। আর সিজদায় তোমরা দোয়া করতে চেষ্টা কর। তোমাদের জন্য দোয়া কবুল হওয়ার উপযুক্ত সময় এটাই। - সুনান আন নাসাই-১১২০ | হাদীসের মান: সহীহ হাদীস।
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ আযান ও ইক্বামতের মধ্যবর্তী সময়ের দু’আ কখনো প্রত্যাখ্যাত হয় না। - সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৫২১ | হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ মহামহিম আল্লাহ্ তা’আলা প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশ অবশিষ্ট থাকাকালে পৃথিবীর নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করে ঘোষণা করতে থাকেনঃ কে আছে এমন, যে আমাকে ডাকবে? আমি তার ডাকে সাড়া দিব। কে আছে এমন যে, আমার নিকট চাইবে। আমি তাকে তা দিব। কে আছে এমন যে আমার নিকট ক্ষমা চাইবে? আমি তাকে ক্ষমা করব। - সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৫ | হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
ইবনু উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন : কেউ অযু করে রাত্রি যাপন করলে তার কাছাকাছি একজন ফিরিশতা রাত্রি যাপন করেন। সে জাগ্রত হওয়ার আগ পর্যন্ত (বা জাগ্রত হলে) ঐ ফিরিশতা তার জন্য এই বলে দু'আ করেন : হে আল্লাহ! আপনার এই বান্দাকে ক্ষমা করে দিন কেননা সে পবিত্রতা অর্জন করে রাত্রি যাপন করেছে। - সিলসিলাতুল আহাদীসিস সহীহাহ-২৫৩৯, সহীহ আত তারগীব-৫৯৭, মাজমাউয যাওয়ায়িদ-১৭০৭৪, ইবনু হিব্বান--১০৫৭ | হাদিসের মান: হাসান সহীহ।
মু’আয ইবনু জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিত: নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: যে মুসলিম ব্যক্তি পবিত্র অবস্থায় ও মহান আল্লাহকে স্মরণ করে রাত কাটায় (ঘুমায়) এবং রাতে জেগে আল্লাহর নিকট দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ লাভের দু’আ করে, আল্লাহ তাকে তা দান করেন। - আহম্মাদ-১৭০২১, সুনানে আবু দাউদ/-৫০৪২ | হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
উবাদাহ ইবনু সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন। যে ব্যক্তি রাতে জেগে ওঠে (উপরোক্ত ) দু’আ পড়ে – (দু’আর অর্থ ) “এক আল্লাহ্ ব্যতীত প্রকৃত কোন ইলাহ নেই। তিনি এক তাঁর কোন শরীক নেই। রাজ্য তাঁরই। যাবতীয় প্রশংসা তাঁরই। তিনিই সব কিছুর উপরে শক্তিমান। যাবতীয় হাম্দ আল্লাহ্রই জন্য, আল্লাহ্ তা’আলা পবিত্র, আল্লাহ্ ব্যতীত সত্য কোন ইলাহ নেই। আল্লাহ্ মহান, গুনাহ হতে বাঁচার এবং নেক কাজ করার কোন শক্তি নেই আল্লাহ্র তাওফীক ব্যতীত”। অতঃপর বলে, “হে আল্লাহ্ ! আমাকে ক্ষমা করুন”। বা (অন্য কোন ) দু’আ করে, তাঁর দুআ কবুল হয়। অতঃপর উযু করে (সালাত আদায় করলে ) তার সালাত কবুল হয়। - সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৫৪ | হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
দোয়াটি: লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহূ লা- শারীকালাহূ, লাহুল মুলকু, ওয়ালাহুল হামদু, ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শায়ইন ক্বাদীর। আলহামদুলিল্লাহি,ওয়াসুবহানাল্লাহি ওয়া লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু, ওয়াল্লা-হু আকবার, ওয়া লা- হাওলা ওয়ালা- কুওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হ, আল্লাহুম্মাগ ফিরলী
কপি ও শেয়ার করুন:
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি ভাল কাজের পথ দেখাবে, সে তার প্রতি আমলকারীর সমান নেকী পাবে।’’ ( সহীহ মুসলিম ৪৭৯৩, তিরমিযী ২৬৭১, আবূ দাউদ ৫১২৯)
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ যে লোক সঠিক পথের দিকে ডাকে তার জন্য সে পথের অনুসারীদের প্রতিদানের সমান প্রতিদান রয়েছে। এতে তাদের প্রতিদান হতে সামান্য ঘাটতি হবে না। - সহীহ মুসলিম-৬৬৯৭ (সহীহ)।
Attachments
Last edited by a moderator: