‼️ পোস্টটি সুন্দরভাবে দেখতে এখানে ক্লিক করুন।‼️

প্রশ্নোত্তর দশম প্রশ্ন: কোনো ব্যক্তি দোকানদারের নিকট স্বর্ণ বিক্রি করল (কিন্তু অর্থ গ্রহণ করেনি), অতঃপর সে দোকানদারের নিকট থেকে অন্য স্বর্ণ ক্রয় করল প্রায় সেই পরি

FORUM BOT

Doing Automated Jobs

Threads
4,135
Comments
4,353
Solutions
1
Reactions
34,836
Credits
24,212
উত্তর: এই ধরনের ক্রয়-বিক্রয় জায়েয নয়; কেননা, যখন কেউ কোনো জিনিস এমন কোনো মূল্যে বিক্রি করে যে মূল্য ক্রেতা থেকে বিক্রেতা নিজের আয়ত্বে নিয়ে আসে নি, আর সে ঐ মূল্যের বিনিময়ে বিক্রেতার নিকট থেকে এমন কিছু ক্রয় করতে চাচ্ছে যা বাকিতে বিক্রয় করা বৈধ নয়, তখন ইসলামী আইনশাস্ত্রবিদগণের সুস্পষ্ট বক্তব্য হল— এমন করাটা হারাম; কারণ হতে পারে সে এভাবে মূল্য কবজা করার পূর্বেই অন্য কিছু ক্রয় করে সেটাকে অপকৌশল করে এমন জিনিস বিক্রি করতে চায় যা বাকীতে বিক্রয় করা জায়েয নয়। আর যখন তা একই শ্রেণীভুক্ত হবে, তখন তো অপকৌশলটি হবে (দু’ কারণে নিষিদ্ধ, তা হচ্ছে) ‘অতিরিক্ত গ্রহণ জনিত সুদ’ ( ربا الفضل )[1] এবং ‘বাকি তথা বিলম্ব জনিত সুদ’ ( ربا النسيئة )[2] ভিত্তিক।

[1] " ربا الفضل " (অতিরিক্ত জনিত সুদ): তা হল মুদ্রার বিনিময়ে মুদ্রা অথবা খাদ্যের বিনিময়ে খাদ্য বর্দ্ধিত আকারে তথা কম-বেশি করে ক্রয়-বিক্রয় করা।
[2] " ربا النسيئة " (বাকি জনিত সুদ): তা হল অতিরিক্ত শর্ত, যা বাকি বা বিলম্বের মত ঋণদাতা ঋণ গ্রহীতার নিকট থেকে গ্রহণ করে। আর " النسيئة " মানে হল: দেরি করা, বিলম্ব করা, সময় দেয়া।

সূত্র: ইসলামহাউজ.কম।
 

Share this page